বিসিএস পরীক্ষার লিখিত ও প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির জন্য ইশিখন.কম এ প্রতিটি বিষয়ের প্রতিটি অধ্যায়ের উপর রয়েছে শত শত লেকচার। যেটি থেকে প্রায় ৬০% থেকে ৯০% বিভিন্ন পরীক্ষায় কমন আসে।
মধ্যযুগ
ভূমিকাঃ
১২০১ থেকে ১৮০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সময়কালকে বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগ হিসেবে ধরা হয়। ১২০৪ সালে ইখতিয়ার উদ্দীন মুহম্মদ বখতিয়ার খলজি কতৃক নদীয়া বিজয়ের মাধ্যমে বাংলায় মুসলিম শাসনের গোড়াপত্তন হয়। বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগ ছিল ধর্মকেন্দ্রিক।।অর্থাৎ ধর্মীয় আবেশে মধ্যযুগে সাহিত্য রচনা হত।
আবার মুধ্যযুগের ১২০১-১৩৫০ সাল পর্যন্ত সময়কে ভাষাবিজ্ঞানীরা অন্ধকার হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।কারন এ যুগে রামাই “পণ্ডিত কতৃক” ‘শূন্যপুরাণ’ এবং হলায়ুধ মিশ্র কতৃক “সেক শুভোদয়া” ছাড়া তেমন কোন প্রধান সাহিত্য রচিত হয় নি।
সাহিত্যকর্মঃ
ধর্মকেন্দ্রিক সাহিত্যকর্মের এই যুগে মূলত দেব-দেবীর প্রাধান্য পরিলক্ষিত হয়েছে,তবে মানুষের কথাও অস্বীকৃত হয় নি। সাহিত্য ছিল প্রধানত পদ্য ও গীতি নির্ভর। গদ্য সাহিত্য তখনও প্রসারিত ও পরিচিতি পায় নি।
অন্ধকার যুগ পরবর্তী মধ্যযুগের সাহিত্য কর্ম গুলোকে ভাষাবিদেরা দুটি ভাগে ভাগ করেছেন।তা হল-
১) মৌলিক সাহিত্যঃ
মৌলিক সাহিত্যগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্ম হচ্ছে শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন,বৈষ্ণব পদাবলী,মঙ্গল কাব্য।
২) অনুবাদ সাহিত্যঃ
উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্ম হচ্ছে রামায়ণ, মহাভারত, ভগবত ইত্যাদি।
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যর প্রধান দুটি শাখা হল — ১.কাহিনীমূলক ও ২.গীতিমূলক।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।
পরের পাতাসমুহ >>
0 responses on "মধ্যযুগ"