ব্যক্তিগত জীবনে সুখের জন্য আমরা অনেকেই নানা প্রচেষ্টা গ্রহণ করি, যেটি আদতে কোনো কাজ করে না। আবার এমন কিছু বিষয় রয়েছে, যেটি আপনার সুখ বাড়িয়ে দেবে। এক প্রতিবেদনে এটি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার। এ লেখায় পাচ্ছেন, ৮৫টি বিষয়, যেটি অনুশীলন করলে আপনার সুখের মাত্রা অনেক বেড়ে যাবে।
১. আকর্ষণীয় খাবারের ছবি আঁকুন। এটি আপনার মন ভালো করবে।
২. আপনার বেডরুম গুছিয়ে রাখুন।
৩. আপনার ভয়গুলোকে একটি কাগজে লিখে রাখুন। এরপর তা একটি খামে ভরে সিল করে দিন।
৪. এখন যে কাজটি করছেন, তাতেই মনযোগ দিন।
৫. যৌনতায় গুরুত্ব দিন।
৬. যৌনসঙ্গীর প্রতি বিশ্বস্ত থাকুন।
৭. ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে স্বেচ্ছাসেবকের কাজ কর
৮. প্রাণী পুষুন। পোষা প্রাণীর সঙ্গে খেলুন।
৯. একটি সৃজনশীল মুহূর্ত বেছে নিন, যেটি আপনাকে আনন্দ দেয়।
১০. বেশি করে হাসুন।
১১. হাসির অভিনয়ও অনেক সময় ভালো কাজ করে।
১২. শারীরিক অনুশীলন কর
১৩. বেশি করে আলিঙ্গন কর
১৪. কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর
১৫. গান শুনুন।
১৬. যোগাসন বা ইয়োগা কর
১৭. ধর্মীয় কাজে সময় দিন।
১৮. নিজের যথাসম্ভব উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কল্পনা কর
১৯. নীল রঙে নিজেকে সাজান।
২০. হাত ধরুন।
২১. ট্রাজিক কোনো সিনেমা দেখুন (যেমন টাইটানিক)।
২২. দ্রুত কোনো শব্দছক সমাধান কর
২৩. শুধু সুগন্ধ নয়, দুর্গন্ধও গ্রহণ কর
২৪. এক কাপ কফি পান কর
২৫. অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া বন্ধ কর
২৬. আধঘণ্টা হাঁটুন। –
২৭. ছুটির পরিকল্পনা কর
২৮. ছুটি উপভোগ কর
২৯. আনন্দ কর
৩০. শরীর ম্যাসেজ কর
৩১. ঘরের বাইরে যান।
৩২. বেশি করে মাছ এবং চিংড়ি খান।
৩৩. মজার জন্য কোনোকিছু পড়ুন।
৩৪. ঘন ঘন মোবাইল-ফোন” target=”_blank”>মোবাইল ফোন ও স্মার্টফোন চেক করা বাদ দিন।
৩৫. মজার কোনো শো দেখুন। দেখতে পারেন ফাস্ট-ফরওয়ার্ড করেও।
৩৬. খারাপ অবস্থার কথা ভাবা বাদ দিন।
৩৭. সঙ্গীকে সন্তুষ্ট কর
৩৮. সদ্য সেঁকা রুটির সুগন্ধ নিন।
৩৯. খেলাধূলা কর খেলায় মেতে উঠুন।
৪০. শপিংয়ের আনন্দ উপভোগ কর
৪১. রাতে ভালো একটা ঘুম দিন।
৪২. তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠুন।
৪৩. সকালেই বিছানা ঠিক কর
৪৪. তাড়াতাড়ি নাস্তা খান।
৪৫. দিনে সাতবার খাওয়ার অভ্যাস কর
৪৬. সাগরের পারে একবার অন্তত পানাহার কর
৪৭. মজার কিছু খাওয়ার জন্য একটু ছুটি নিন।
৪৮. ফেসবুকের মতো সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় দেওয়া কমান।
৪৯. প্রতিদিন অন্তত তিনটি ভালো কাজ কর
৫০. অন্তত ২০ মিনিট শারীরিক পরিশ্রম কর
৫১. প্রতিদিনের অগ্রগতি লিপিবদ্ধ কর
৫২. প্রতিদিন টিভির সামনে দেওয়া সময় কমিয়ে আনুন।
৫৩. সোজা হয়ে বসার অভ্যাস কর
৫৪. একই সঙ্গে আশাবাদী ও বাস্তববাদী হয়ে উঠুন।
৫৫. বিবাহিত না হলে বিয়ে করে ফেলুন।
৫৬. প্রতি বছর একটি নির্দিষ্ট অংকের আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ কর
৫৭. সন্তান না থাকলে নিয়ে নিন।
৫৮. অসাধারণ বাবা বা মা হয়ে ওঠার পরিকল্পনা কর
৫৯. সন্তান থাকলে তাকে উপেক্ষা করবেন না।
৬০. সন্তানকে যত্ন নিয়ে খাওয়ান।
৬১. চাকরি না থাকলে তা জোগাড় করার জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ কর
৬২. অন্তত ১০ জন ভালো বন্ধু জোগাড় কর
৬৩. আপনার উচ্চাকাঙ্ক্ষা নিয়ন্ত্রণ কর
৬৪. কাজ, বন্ধুত্ব কিংবা সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি অবস্থান গ্রহণ কর
৬৫. বাবা-মায়ের সঙ্গে মজবুত সম্পর্ক গড়ে তুলুন। তাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ান।
৬৬. নিজের যেটি আছে, তাই নিয়ে সন্তুষ্ট হোন।
৬৭. যথাসম্ভব কম কথাতেই কাজ সারুন।
৬৮. ভালো অভিজ্ঞতাগুলো স্মরণ কর, বাজেগুলো ভুলে যান।
৬৯. বড় দুই-একটা আনন্দের বদলে অনেকগুলো ছোট আনন্দের পেছনে ব্যয় কর
৭০. পণ্যের বদলে অভিজ্ঞতার জন্য অর্থ ব্যয় কর
৭১. মজার অভিজ্ঞতার জন্য ব্যয় কর
৭২. সুখী মানুষকে নিজের আশপাশে রাখুন।
৭৩. নিজের বদলে অন্যদের পেছনে অর্থ ব্যয় কর
৭৪. নতুন কোনো দক্ষতা অর্জন কর
৭৫. অন্যদের সঙ্গে নিজের তুলনা বাদ দিন।
৭৬. কর্মক্ষেত্রের সঙ্গে বাসস্থানের দূরত্ব কমিয়ে আনুন।
৭৭. অনেক ছবি তুলুন।
৭৮. সবচেয়ে ভালো এটিই রাখুন দৃষ্টিতে। ভালো সময়ের কথা চিন্তা কর
৭৯. বাজে সময়ের কথা চিন্তা কর গোলাপি রঙের কাঁচের পেছন থেকে।
৮০. গসিপ বিষয়ে সতর্ক হোন।
৮১. শুধু সুখী হওয়ার চেষ্টা বাদ দিন।
৮২. বাড়ির দৈনন্দিন কাজ কর
৮৩. প্রযুক্তিগত কিংবা শিক্ষায় কাজ কর
৮৪. ভবিষ্যৎ বিষয়ে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী গ্রহণ কর
৮৫. কোনো একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হোন। জ্ঞানার্জন অব্যাহত রাখুন।
0 responses on "ব্যক্তিগত জীবনে সুখের জন্য"