এক নজরে টুকিটাকি
শব্দ
শব্দ হল শক্তির একটি বিশেষ তরঙ্গ রূপ যেটি আমাদের কানে শ্রবণের অনুভূতি জাগায় শব্দ এক ধরনের অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ মানবদেহের যন্ত্রে শব্দ উৎপন্ন হয় শব্দের সঞ্চারণের জড় মাধ্যম জন্যআবশ্যক
চাঁদে বায়ুমন্ডল নেই তাই কোন শব্দ করলে তা শোনা যায় না কঠিন মাধ্যমে শব্দের বেগ সবচেয়ে বেশি এবং বায়বীয় মাধ্যমে সবচেয়ে কম বায়ুতে শব্দের গতিবগ ঘন্টায় ৭৪৭ মাইল বা ১১৯৫কিমি
শব্দের প্রতিধ্বনির মাধ্যমে সমুদ্র ও কুয়ার গভীরতা নির্ণয় করা হয়
শব্দের প্রতিধ্বনি শোনার জন্য উৎস ও প্রতিফলকের মধ্যবর্তী দূরত্ব নূন্যতম ১৬.৬ মিটার হওয়া প্রয়োজন
আমাদের মস্তিষ্কে শব্দের স্থায়িত্বকাল
শ্রাব্যতার পাল্লা শব্দের কম্পাঙ্ক ২০ থেকে ২০,০০০ এর মধ্যে সীমিত থাকলেই কেবল আমরা সেই শব্দ শুনতে পাই একে শ্রাব্যতার পাল্লা বলে
শব্দোত্তর বা আলট্রাসনিক তরঙ্গ যে তরঙ্গের কম্পাঙ্ক ২০,০০০ চেয়ে বেশি তাকে শব্দোত্তর তরঙ্গ বলে
শব্দোতর বা ইনফ্রাসনিক তরঙ্গ যেতরঙ্গের কম্পাঙ্ক ২০ এর চেয়ে কম তাকে শব্দেতর তরঙ্গ বলে
কুকুরের শ্রাব্যতার উর্ধ্ব সীমা প্রায় ৩৫,০০০
বাদুরের শ্রাব্যতার উর্ধ্বসীমা প্রায় ১০০০০০
ডপলার ক্রিয়া শব্দের উৎস ও শ্রোতার মধ্য আপেক্ষিক গতি বিদ্যমান থাকলে শ্রোতার নিকট উৎস হতে নিঃসৃত শব্দের বা কম্পাঙ্কের যে আপাত পরিবর্তনপরিলক্ষিত হয় তাকে ডপলার ক্রিয়া বা প্রভাব বলে
শব্দের ডেসিবল দ্বারা মাপাহয়
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।