
আলাউদ্দিন আল আজাদ(১৯৩২-২০০৯):
তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনা সমূহঃ
১.তেইশ নম্বর তৈলচিত্র (১৯৬০), ২.শীতের শেষরাত বসন্তের প্রথম দিন (১৯৬২), ৩.কর্ণফুলী (১৯৬২), ৪.ক্ষুধা ও আশা (১৯৬৪), ৫.খসড়া কাগজ (১৯৮৬), ৬.শ্যাম ছায়ার সংবাদ (১৯৮৬), ৭.জ্যোৎস্নার অজানা জীবন (১৯৮৬), ৮.যেখানে দাঁড়িয়ে আছি (১৯৮৬), ৯.স্বাগতম ভালোবাসা (১৯৯০), ১০.অপর যোদ্ধারা (১৯৯২), ১১.পুরানা পল্টন (১৯৯২), ১২.অন্তরীক্ষে বৃক্ষরাজি (১৯৯২), ১৩.প্রিয় প্রিন্স (১৯৯৫), ১৪.ক্যাম্পাস (১৯৯৪), ১৫.অনূদিত অন্ধকার (১৯৯১), ১৬.স্বপ্নশীলা (১৯৯২), ১৭.কালো জ্যোৎস্নায় চন্দ্রমল্লিকা (১৯৯৬), ১৮.বিশৃঙ্খলা (১৯৯৭)
গল্প গ্রন্থঃ ১.জেগে আছি, ২.ধানকন্যা, ৩.মৃগনাভি, ৪.অন্ধকার সিঁড়ি, ৫.উজান তরঙ্গে, ৬.যখন সৈকত, ৭.আমার রক্ত স্বপ্ন আমার
কাব্য গ্রন্থঃ ১.মানচিত্র, ২.ভোরের নদীর মোহনায় জাগরণ, ৩.সূর্য জ্বালার স্বপন, ৪.লেলিহান পান্ডুলিপি
নাটকঃ ১.এহুদের মেয়ে, ২.মরোক্কোর জাদুকর, ৩.ধন্যবাদ, ৪. মায়াবী প্রহর, ৫.সংবাদ শেষাংশ। রচনাবলীঃ শিল্পের সাধনা এবং স্বাধীনতা যুদ্ধের ওপর লেখা বই “ফেরারী ডায়েরী (১৯৭৮)”
জহির রায়হান (১৯৩৫-১৯৭২):
উপন্যাস:
শেষ বিকেলের মেয়ে (১৯৬০).প্রথম উপন্যাস। প্রকাশকঃ সন্ধানী প্রকাশনী। রোমান্টিক প্রেমের উপাখ্যান।
হাজার বছর ধরে (১৯৬৪).আবহমান বাংলার গ্রামীণ জীবনের পটভূমিতে রচিত আখ্যান। (চলচ্চিত্ররূপ, ২০০৫)আরেক ফাল্গুন (১৯৬৯).বায়ান্নর রক্তস্নাত ভাষা-আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত কথামালা।
বরফ গলা নদী (১৯৬৯).প্রথম প্রকাশঃ ‘উত্তরণ’ সাময়িকী। অর্থনৈতিক কারণে বিপর্যস্ত ক্ষয়িষ্ণু মধ্যবিত্ত পরিবারের অসহায়ত্ব গাঁথা।আর কত দিন (১৯৭০).অবরুদ্ধ ও পদদলিত মানবাত্নার আন্তর্জাতিক রূপ এবং সংগ্রাম ও স্বপ্নের আত্নকথা।
অন্যান্য রচনা:
সূর্যগ্রহণ। প্রথম গল্পগ্রন্থ। ১৩৬২ বাংলা, তৃষ্ণা (১৯৬২), একুশে ফেব্রুয়ারি (১৯৭০), কয়েকটি মৃত্য।
জহির রায়হান পরিচালিত চলচ্চিত্রসমূহ হচ্ছেঃ
কখনো আসেনি (১৯৬১), সোনার কাজল (১৯৬২), (কলিম শরাফীর সঙ্গে যৌথভাবে) কাঁচের দেয়াল (১৯৬৩), সঙ্গম (১৯৬৪), বাহানা (১৯৬৫), আনোয়ারা (১৯৬৭), বেহুলা (১৯৬৬), জ্বলতে সূরযকে নীচে, জীবন থেকে নেয়া (১৯৭০), স্টপ জেনোসাইড (চলচ্চিত্র) (১৯৭১), এ স্টেট ইজ বর্ন (১৯৭১), লেট দেয়ার বি লাইট (অসমাপ্ত) (১৯৭০).
**পত্রিকা সম্পাদনাঃ এক্সপ্রেস (ইংরেজী সাপ্তাহিক),প্রবাহ (বাংলা মাসিক)
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।