
প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খা (১৮৯৪-১৯৭৮):
আনোয়ার পাশা, কামাল পাশা, কাফেলা তার রচিত নাটক।
ইস্তাম্বুলের যাত্রীর পত্র’ তার ভ্রমণকাহিনী।
তার গল্পগ্রন্থ হচ্ছে সোনার শিকল।
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৯৪-১৯৫০):
উপন্যাসিক হিসেবেই তিনি সর্বাধিক খ্যাতি অর্জন করেছেন। তার রচিত উপন্যাসগুলো হচ্ছে পথের পাচালী, আরণ্যক, অপরাজিত, অশনি সংকেত, অভিযাত্রিক।
গোলাম মোস্তফা (১৮৫৭-১৯৬৪):
তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হচ্ছে রক্তরাগ, হাসনাহেনা, বুলবুলিস্থান, বনি আদম, সাহারা।
হযরত মোহাম্মদ (সা:) এর জীবনী ‘বিশ্বনবী’ তার শ্রেষ্ঠ রচনা।
আবুল মনসুর আহমদ (১৮৯৮-১৯৭৯):
তার রচিত উপন্যাস হচ্ছে আবে হায়াত, জীবনক্ষুধা, সত্যমিথ্যা।
তার রচিত রম্যরচনা (গল্প) হচ্ছে আয়না, ফুড কনফারেন্স, আসমানী পর্দা, গ্যালিভারের সফরনামা।
তার রচিত প্রবন্ধ হচ্ছে আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর (আত্নজীবনী), পাক বাংলার কালচার।
জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪):
রুপসী বাংলার কবি, নির্জনতার কবি, তিমির হননের কবি, ধূসরতার কবি এবং তিরিশের দশকের তথাকথিত জনবিচ্ছিন্ন কবি প্রভৃতি নামে তিনি পরিচিত।
তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হচ্ছে ঝরা পালক (তার প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ), ধূসর পান্ডুলিপি, সাত তারার তিমির, বেলা অবেলা কালবেলা, বনলতা সেন, মহাপৃথিবী।
মাল্যবান, সতীর্থ তার রচিত উপন্যাস।
তার উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধ হচ্ছে কবিতার কথা, কেন লিখি।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।