
আলোচিত সাহিত্য ও স্রষ্টা-
হেমচন্দ্র বন্দোপাধ্যায় রচিত মহাকাব্যর নাম – বৃত্রসংহার।
লালন ফকির নাটকের নাট্যকার – কল্যান মিত্র।
সিরাজদ্দৌলা নাটকের নাট্যকার – গিরিশ চন্দ্র।
অশ্রুমালা কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা – কায়কোবাদ।
অভিজ্ঞান শকুন্তলম এর রচয়িতা – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
অপরাজিতা গ্রন্থটির লেখক – বিভুতিভূষন।
আত্মঘাতি বাঙ্গালী এর রচয়িতা – নীরদ চন্দ্র চৌধুরী।
অনল প্রবাহ ও রায় নন্দিনী কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা – ইসমাইল হোসেন সিরাজী।
আবদুল্লাহ উপন্যাসটি রচনা করেন- কাজী ইমদাদুল হক।
আবার আসিব ফিরে কবিতাটির রচয়িতা – জীবনানন্দ দাশ।
আমার পূর্ব বাংলা কবিতাটির রচয়িতা – সৈয়দ আলী আহসান।
আনন্দ মঠ ও দেবী চৌধুরানী গ্রন্থ দুটির রচয়িতা – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
আমি বিজয় দেখিছি গ্রন্থের রচয়িতা – এম, আর, আখতার মুকুল।
আলালের ঘরের দুলাল গ্রন্থের রচয়িতা – প্যারীচাঁদ মিত্র।
আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর গ্রন্থের রচয়িতা – আবুল মনসুর আহমেদ।
আমি সৈনিক রচনাটি নজরুলের অর্ন্তভুক্ত- দুর্দিনের যাত্রী গ্রন্থের
আগুন নিয়ে খেলা গ্রন্থটির রচয়িতা- অন্নদাশঙ্কর রায়।
আমলার মামলা গ্রন্থটির রচয়িতা- শওকত ওসমান।
আলাওলের শ্রেষ্ঠ কীর্র্তি – পদ্মাবতী।
আব্দুল কাদেরের প্রকাশিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ – দিলরুবা।
আলো ও ছায়া কাব্যগ্রন্থের রচিয়তা – কামিনী রায়।
আবোল তাবোল কার রচনা- সুকুমার রায়।
আহসান হাবিবের প্রথম কাব্যগ্রন্থ- রাত্রি শেষ।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।