
মুজিবনগরের পুরাতন নামছিল বৈদ্যনাথ তলার ভবের পাড়া।
তাজউদ্দিন আহম্মেদ বৈদ্যনাথ তলার নাম মুজিব নগর রাখেন।
মুজিনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী ছিলেন এম, মনসুর আলী।
মুজিনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তাজউদ্দিন আহম্মেদ।
মুজিনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন শেখ মুজিবর রহমান।
মুজিনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ছিলেন- সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
মুজিনগরে নতুন সরকার গঠনের ঘোষনাপত্র পাঠ করেন অধ্যাপক ইউসুফ আলী।
মুজিনগরে সরকারকে প্রথম গার্ড অনার প্রদান করেন মাহবুব উদ্দিন আহমেদ (বীর বিক্রম)
জেনারেল ওসমানী বাংলাদেশের সেনা প্রধান নিযুক্ত হন ১৮ এপ্রিল, ১৯৭১।
বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের প্রথম বিমান বাহিনীর প্রধান ছিলেন ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার।
প্রথম বাংলাদেশী কূটনীতিক দেশের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন এম হোসেন আলী।
সাইমন ড্রিং ছিলেন ১৯৭১ সালে ঢাকায় কর্মরত ব্রিটিশ সাংবাদিক। যিনি সর্বপ্রথম পাকিস্থানী বর্বরতার কথা বর্হিবিশ্বে প্রকাশ করেন। তিনি পরবর্তীতে একুশে টেলিভিশনের পরিচালক ছিলেন।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বিদেশী মিশনে বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় ১৮ এপ্রিল কলকতায়।
মুক্তিযুদ্ধ চলা কালে সমগ্র বাংলাদেশকে ১১ টি সেক্টরে ভাগ করেছিলেন।
১০ নং সেক্টরে নিয়মিত সেক্টর কমান্ডার ছিল না ।
চট্টগ্রাম- ১ নং সেক্টর
ঢাকা- ২ নং সেক্টর
রাজশাহী- ৭ নং সেক্টর
মুজিব নগর- ৮ নং সেক্টর
সুন্দরবন- ৯ নং সেক্টর
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।