ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০-১৮৯১):
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগন বাংলা গদ্যের জনক।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের পারিবারিক পদবী বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৮৪০ সালে তিনি সংস্কৃত কলেজ থেকে ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধি লাভ করেন। তিনি ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা নামে স্বাক্ষর করতেন।
তিনি বাংলা গদ্যে ১৫টি বিরামচিহ্নের প্রবর্তন করেন। বিদ্যাসাগরের ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম ‘ব্যাকরণ কেfমুদী’।
১৮৫৬ সালে বিধবা বিবাহ আইন পাস করানোর ক্ষেত্রে তিনি সক্রিয় ভূমিকা রাখেন।
তিনি ১৮৪১ সালে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে পন্ডিত হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অনুবাদ গ্রন্থ হল- বেতাল পঞ্চবিংশতি (১৮৪৭), শকুন্তলা (১৮৫৪), সীতার বনবাস (১৮৬০), ভ্রান্তিবিলাস (১৮৬৯) ইত্যাদি
মৌলিক গ্রন্থ হল- প্রভাবতী সম্ভাষণ (১৮৬৩), বিদ্যাসাগর রচিত (১৮৯২), সংস্কৃত ভাষা সংস্কৃত সাহিত্য বিষয়ক প্রস্তাব (১৮৫৩), বিধবা বিবাহ চলিত হওয়া উচিত কিনা এতদ্বিষয়ক প্রস্তাব (১৮৫৫), বিধবা বিবাহ রহিত হওয়া উচিত কিনা এতদ্বিষয়ক বিচার (১৮৭১), অতি অল্প হইল (১৮৭৩), আবার অতি অল্প হইল (১৮৭৩), ব্রজবিলাস (১৮৮৪), রত্ন পরীক্ষা (১৮৮৬) ইত্যাদি।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচিত টেক্সটবুক হল- বর্ণপরিচয় (১৮৫৫), কথামালা, বোধোদয় (১৮৫১), আখ্যানমঞ্জরী ইত্যাদি।
প্রতিটি লেকচারে নতুন নতুন লিখা যুক্ত হচ্ছে, তাই কাঙ্খিত কোন লিখা না পেলে দয়া করে কিছুদিন পর আবার ভিজিট করে দেখবেন।
লিখাতে কিংবা লেকচারে কোন ভুলত্রুটি থাকলে অথবা আপনার কাঙ্খিত লিখা খুঁজে না পেলেইশিখন.কম এর ফ্যানপেইজ অথবা নিচে কমেন্ট কর