বাংলাদেশে মোট উপজাতি- ৪৫টি
- মোট উপজাতিদের সংখ্যা- প্রায় ১৪ লক্ষ
- উপজাতিরা দেশের জনসংখ্যার- প্রায় ১.০৩%
- বাংলাদেশে উপজাতিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা- চাকমাদের
- বাংলাদেশে উপজাতিদের মধ্যে জনসংখ্যায় দ্বিতীয়- সাঁওতাল
- মুসলমান উপজাতি- পাঙন ও লাউয়া
- মাতৃতান্ত্রিক উপজাতি- গারো, খাসিয়া ও সাঁওতাল
- পিতৃতান্ত্রিক উপজাতি- মারমা ও হাজং
[বি:দ্র: (১) পরীক্ষায় কারা মাতৃতান্ত্রিক বললে গারো, খাসিয়া, সাঁওতাল- যেটা থাকবে, সেটা উত্তর হবে । আর কারা মাতৃতান্ত্রিক নয় বললে মারমা বা হাজং যেটা থাকবে, সেটা উত্তর হবে ।]
[বি:দ্র: (২) আসলে সাঁওতালরা মাতৃতান্ত্রিক নয়, কিন্তু পরীক্ষায় আসলে দিতে হবে । সত্যিকার অর্থে একমাত্র মাতৃতান্ত্রিক গারোরা । ওদের মাঝেই কেবল উত্তরাধিকার সূত্রে মেয়েদের সম্পদের উত্তরাধিকারী হওয়ার ঐতিহ্য আছে ।]
- ‘চাকমা’ শব্দের অর্থ- মানুষ
- পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রাচীনতম অধিবাসী- মুরং বা ম্রো
- মণিপুরীরা বাস করে- সিলেটে
- বহুপতি পরিবার দেখা যায়-টোডা উপজাতি
- মণিপুরী নৃত্য- সিলেটের
- রাখাইনরা এসেছে- মায়ানমার থেকে
- রাখাইনরা বেশি বাস করে- পটুয়াখালীতে (এছাড়া কক্সবাজারেও বাস করে)
- পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতিদের বর্ষবরণকে সামগ্রিকভাবে বলা হয়- বৈসাবি (ত্রিপুরাদের বৈসু, মারমাদের সাংগ্রাইং ও চাকমাদের বিঝু)
- সাঁওতাল বিদ্রোহের নায়ক- ২ ভাই কানু আর সিদু (১৮৫৫-৫৬)
- চাকমা বিদ্রোহের নায়ক- জুম্মা খান (কার্পাস বিদ্রোহ) (১৭৭৬-৮৭)
- একমাত্র খেতাবপ্রাপ্ত আদিবাসী/উপজাতি মুক্তিযোদ্ধা- ইউ কে চিং
- শান্তিবাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা- মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা
- শান্তিবাহিনীর বর্তমান চেয়ারম্যান- জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারাম (সন্তু লারমা)
উপজাতিদের জন্য সরকারি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান- ৩টি
১. উপজাতীয় সাংস্কৃতিক একাডেমি- বিরিশিরি, নেত্রকোণা (প্রথম প্রতিষ্ঠিত; ১৯৭৭ সালে)
২. ট্রাইবাল কালচারাল ইন্সটিটিউট- রাঙামাটি
৩. ট্রাইবাল কালচার একাডেমি- দিনাজপুর
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।