স্থানীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব গড়ে ওঠে : তিন ধরনের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে।
সুশাসনে অংশগ্রহণ করতে চাইলে নাগরিকদের সচেতন হতে হবে, : কর্তব্য, অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে।
নাগরিকদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা যায় : শিক্ষার হার মানের মাধ্যমে।
সমাজ ও রাষ্ট্রে নারী নির্যাতন, যৌন হয়রানি ও ছিনতাই কমে যাবে : শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত হলে।
মানবেতর জীবন যাপন ও সামাজিক অপরাধ বৃদ্ধিতে সাহায্যে করে : দারিদ্র্য।
গণতন্ত্র একাধারে : রাজনৈতিক আদর্শ ও প্রতিষ্ঠান।
সুশিক্ষা, সচেতনতা ও উন্নয়ন বৈষম্যের কারণে বিস্তার ঘটে : উগ্রবাদের।
দারিদ্র্য পীড়িত মানুষ হয় : শারীরিক ও মানসিকভাবে দুর্বল।
অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রধান হাতিয়ার : শিল্প, কারখানার উন্নয়ন।
অবকাঠামোগত ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন নির্ভর করে প্রযুক্তি উন্নয়নের উপর।
সরকারের স্বার্থকে এক সুতায় বাধার নাম : সুশাসন।
সরকারের অতি পবিত্র দায়িত্ব : সংবিধান সমুন্নত রাখা।
সুশাসনের অবস্থান জানা যায় : আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মাধ্যমে।
সমাজের দর্পণ : সংবাদ মাধ্যম।
প্রশাসনের উপর পূর্ণ কর্তৃত্ব থাকে : জনগণের।
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অধিক কার্যকর করা প্রয়োজন : স্থানীয় সরকার।
সমাজের দর্পণ : সংবাদ মাধ্যম।
প্রশাসনের উপর পূর্ণ কর্তৃত্ব থাকে : জনগণের।
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অধিক কার্যকর করা প্রয়োজন : স্থানীয় সরকার।
রাষ্ট্রের সরকার তার নীতি বাস্তবায়ন করে : আমলাতন্ত্রের মাধ্যমে।
কার্যকর জনপ্রশাসন গড়ে তোলার জন্য ছয়টি নীতির কথা বলেছে : BIOA।
সরকার ও নাগরিকের যোগাযোগ সহজ করে : ই-গভর্নেন্স।
সকলের সকল নিরাপত্তা গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মধ্যে নিহিত : থমাস জেফারসন।
কলকব্জা, যন্ত্রপাতি, দালানকোঠা হল : ভৌত পুঁজি।
সমাজবোধ থেকে এসেছে : অধিকার ও কর্তব্য।
সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য নাগরিককে হতে হবে : সৎ।
নাগরিকের বড় গুণ : সচেতনতা।
সুশাসন প্রতিষ্ঠা নির্ভর করে : নাগরিকের কর্তব্যবোধ।
গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র : সাম্য।
সংবিধান বলে : মৌলিক অধিকারের কথা।
নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত করা যায় : দু’প্রকার নেতা।
নাগরিকদের আশা-আকাঙ্খার প্রতীক : সংবিধান।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হল : সামাজিক অধিকার।
ব্যক্তিস্বার্থ অর্জন বা ব্যক্তিগত লাভের উদ্দেশ্যে অর্পিত ক্ষমতার অপব্যবহারই : দুর্নীতি।
জাতীয় সমস্যাসমূহের উত্থাপন ও সমাধানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে : আইনসভা।
রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় নারী ও পুরুষের সমান অংশগ্রহণ হল : সুশাসনের ভিত্তি।
আইনের শাসনে বিশ্বাসী তন্ত্র : গণতন্ত্র।
মানুষ গণতন্ত্রের দিকে ছুটছে : উপনিবেশিক শাসন, সামরিক শাসন ও স্বৈরশাসন থেকে মুক্তির উপায়ে হিসেবে।
স্বচ্ছতা নিজেই : স্বচ্ছ নয়।
স্বৈরশাসন বলতে কিছু নেই : সুশাসনে।
আজকাল নগ্নভাবে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে : ব্যবসায়ীরা।
দাতাদের সাহায্যে-সহযোগিতা হয় : শর্তাধীন।
দাতাগোষ্ঠীর উপর নির্ভরতা হ্রাস পেলে রক্ষিত হবে : জাতীয় স্বার্থ।
পার্লামেন্টারি শাসন ব্যবস্থায় সবকিছুর ধারক-বাহক : প্রধানমন্ত্রী।
গণমাধ্যম হতে পারে : দু’ধরনের।
গণমাধ্যমের : একটি সংবাদমাধ্যম অপরটি জনতার মাধ্যম।
সুশাসন প্রত্যয়টি : দ্বিমুখী।
দুর্নীতির সাথে সুশাসনের সম্পর্ক : বিপরীতমুখী।
সুশাসনে এনজিও : সরকারের সহযোগী।
আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নয়ন ও জবাবদিহিমূলক শাসন ব্যবস্থা কায়েম করা হল : সুশাসনের লক্ষ্য।
একটি চলমান ক্রিয়াশীল অবস্থা : সুশাসন।
অচল শব্দ হল: কর্তব্যপরায়ণ।
আইন সংশোধনের দায়িত্ব : সরকারের।
মানবাধিকারের মুখপাত্র : জাতিসংঘ।
জাতীয় চরিত্রের প্রতিফলক : ব্যক্তি চরিত্র।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।
পরের পাতাসমুহ >>
0 responses on "বিসিএস -> প্রিলিমিনারি -> নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন -> নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন"