দেশ পরিচালিত হয় আইনসভা প্রণীত আইন, বিধিবিধান ও নীতি অনুযায়ী।
সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য করতে হবে – ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ।
গণতান্ত্রিক অধিকার কোন অর্থ বহন করে না : নিরক্ষর লোকদের কাছে।
নৈতিকতার মানকে আদর্শ করে : উপর্যুক্ত শিক্ষা।
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব ন্যস্ত : সরকারের উপর।
সুশাসনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শর্ত : কার্যকরী গণতন্ত্র।
অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হল : গণতন্ত্রের প্রাণ।
একটি দেশের চালিকাশক্তি হল : শাসন ব্যবস্থা।
দেশের উন্নয়নে প্রতিটি স্তরের জন্য সুশাসন আবশ্যক : IMF এর অভিমত।
সুশাসনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হল মৌলিক স্বাধীনতার উন্নয়ন করা : জাতিসংঘের মত।
সুশাসনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হল : মৌলিক স্বাধীনতার উন্নয়ন সাধন।
সুশাসনের অন্তঃসার হল : গণতন্ত্র।
সুশাসন সকলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে অর্থপূর্ণ রাজনৈতিক পরিবেশ প্রতিষ্ঠা করে : এটা যার মত : UNDP।
সুশাসনের মূল রাজনৈতিক বৈশিষ্ট্য : অংশগ্রহণমূলক পদ্ধতি।
অংশগ্রহণমূলক পদ্ধতিকে সুশাসনের মূল রাজনৈতিক বৈশিষ্ট্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে : এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক।
স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা ভিত্তিতে রাষ্ট্রীয় অর্থ সর্বোচ্চ জনকল্যাণে ব্যয় হবে এটি হল : সুশাসনের আর্থিক নীতি।
সুশাসন দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়ন করে সম্পদের ভারসাম্যপূর্ণ বণ্টনের দ্বারা।
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারের করণীয় : আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা।
জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা এবং স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রশাসনের মাধ্যমে : সুশাসন দ্বারা সমস্যা সমাধান সম্ভব।
যে সমস্ত দেশে সুশাসন আছে কেবল সে সমস্ত দেশেই ঋণ মওকুফ করা হবে জাতিসংঘের উপদেষ্টা ইব্রাহিম গানবারি।
পৃথিবীর অন্যতম দারিদ্র্যতম অঞ্চল : সাব সাহারা।
দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ : দারিদ্র্য বিমোচন কৌশল নির্ধারণ।
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হল : সামাজিক ক্ষেত্রে সুশাসন।
স্থিতিশীল, ন্যায়ভিত্তিক ও দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্র সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে : সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে।
দুর্নীতি রোধ ও দারিদ্র্য বিমোচন হল : অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য।
রাষ্ট্রের সকল ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য সুশাসনে আবশ্যক : মিশেল ক্যামডোসাস।
সুশাসন কার্যকর হলে বিকাশ ঘটে : প্রতিষ্ঠানের।
সুশাসন কার্যকর হলে বিকাশ ঘটে প্রতিষ্ঠানের যার অভিব্যক্তি : নব্যপ্রতিষ্ঠানবাদী তাত্ত্বিকদের।
নাগরিকদের সাধারণ ইচ্ছার প্রতিফল ঘটে : গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায়।
নামমাত্র গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কার্যকর থাকলে জন্ম হবে : স্বেচ্ছাচারিতার।
নাগরিকগণ আশা-আকাঙ্খা প্রকাশ ও অধিকার ভোগ করতে পারবে : সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে।
দুর্বল অবকাঠামো ও দুর্বল জবাবদিহিতা হল : গতানুগতিক আমলাতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য।
স্থানীয় সমস্যার মোকাবেলা ও সুশাসনের পথ সুগম হয় : স্বশাসিত রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান থেকে।
সুশাসনের মূল্য লক্ষ্য : জবাবদিহিতা।
রাজনৈতিক অস্থিরতা : সুশাসন প্রতিষ্ঠার অন্তরায়।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।
পরের পাতাসমুহ >>
0 responses on "বিসিএস -> প্রিলিমিনারি -> নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন -> নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন"