ASCII: এটি বিশেষ ধরণের কোড পদ্ধতি যেটি অধিকাংশ মাইক্রোকম্পিউটারে বর্ণমালা সংখ্যা ও বিশেষ চিহ্ন প্রকাশের জন্য ব্যবহৃত হয়। ১৯৬৫ সালে Robert William Bemer সাত বিটের ASCII কোড উদ্ভাবন করেন।
BCD: Binary-coded decimal. এই কোড পদ্ধতি বাইনারী বিট ও ডেসিম্যাল ডিজিটের মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টিকারী কোড এবং এই পদ্ধতিতে প্রতিটি ডেসিম্যাল ডিজিটকে এনকোড করার জন্য ৪ চার বিট বাইনারী সংখ্যা প্রয়োজন। দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যায় কিংবা বাইনারি সংখ্যাকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করার পদ্ধতি সহজতর করার জন্য বিসিডি তৈরি হয়েছে।উদাহরণসরূপ (35)10 কে BCD তে এনকোড করলে পাই (0011 0101)BCD এই ব্যবস্থায় প্রতিটি ডিজিটকে চার বিটের বাইনারিতে রূপান্তর করতে হয়।
EBCDIC এর পূর্ণ অর্থ (Extended Binary Coded Decimal Interchange Code)। এটি বিশেষ ধরণের আলফানিউমেরিক কোড। এই কোড ASCII কোড হতে পৃথক। এই কোড পদ্ধতিতে আটটি (৮) বিট ব্যবহার হয় এবং নবম বিটটি প্যারিটি বিট হিসাবে যোগ করা হয়।
ইউনিকোড (Unicode)
বিশ্বের সকল ভাষার বর্ণমালা এবং চিহ্নসমূহকে একটিমাত্র কোড পদ্ধতির আওতাভূক্ত করতে Unicode পদ্ধতির উদ্ভব হয়েছে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী প্রচলিত আসকি কোডের পাশাপাশি ইউনিকোড সিস্টেম চালু রয়েছে। এ সিস্টেমে প্রতিটি ক্যারেক্টারের জন্য শূন্য থেকে ৬৫৫৩৫-এর মধ্যবর্তী একটি আলাদা মান থাকে। এদের প্রথম ১২৭টি ক্যারেক্টারের মান আসকি মানের সমতুল্য। ইউনিকোড সিস্টেমের ক্যারেক্টারসমূহের মান সচরাচর হেক্সাডেসিমাল সিস্টেমে লেখা হয়।
কম্পিউটারে বাংলাঃ
এখন আমরা সহজে বাংলায় টাইপ করতে পারি। বাংলায় টাইপ করার জন্য জনপ্রিয় দুটি কিবোর্ড হলঃ বিজয় ও অভ্র। এখন বেশিরভাগ বাংলা টাইপই মূলত ইউনিকোডের ফসল।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।
পরের পাতাসমুহ >>
0 responses on "বিসিএস ক্র্যাশ - বাংলা গান - 1"