৮১. “বিপ্লব স্পন্দিত বুকে, মনে হয় আমিই লেনিন”- সুকান্ত ভট্টাচার্য
৮২.সত্যি যেদিন পাখিকে খাঁচা থেকে ছেড়ে দিতে পারি/সেদিন বুঝতে পারি পাখিই আমাকে ছেড়ে দিলে।/যাকে আমি খাঁচায় বাঁধি সে আমাকে
আমার ইচ্ছেতে বাঁধে, সেই ইচ্ছের বাঁধন যে শিকলের বাঁধনের চেয়েও শক্ত। ……ঘরে বাইরে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৮৩. “মাধবী হঠাৎ কোথা হতে এল ফাগুন দিনের স্রোতে,
এসে হেসেই বলে যাই যাই যাই।—–মাধবী ফুল গাছ সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৮৪.”তরবারি গ্রহণ করতে হয় উচ্চশিরে উদ্ধত হস্ত তুলে,
মালা গ্রহণ করতে হয় উচ্চশির অবনমিত করে,
উদ্ধত হস্ত যুক্ত করে ললাট ঠেকিয়ে।” ——কাজী নজরুল ইসলাম
৮৫.’বামন চিনি পৈতা প্রমাণ বামনী চিনি কিসে রে।’ —লালন
৮৬.যে খ্যাতির সম্বল অল্প তার সমারোহ যতই বেশি হয়, ততই তার দেউলে হওয়া দ্রুত ঘটে। —————-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৮৭.বাহিরের স্বাধীনতা গিয়াছে বলিয়া অন্তরের স্বাধীনতাকেও আমরা যেন বিসর্জন না দিই। —————-কাজী নজরুল ইসলাম
৮৮. ……যেন হাঁক দিয়ে আসে
অপূর্ণের সংকীর্ণ খাদে
পূর্ণ স্রোতের ডাকাতি……
অঙ্গে অঙ্গে পাক দিয়ে ওঠে
কালবৈশাখীর-ঘূর্ণি-মার-খাওয়া অরণ্যের বকুনি। ——————-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৮৯।”এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের শ্রাদ্ধ দিনে বন্ধু, তুমি যেন যেওনা” —————কাজী নজরুল ইসলাম
৯০।’কী পাইনি তারই হিসাব মেলাতে মন মোর নহে রাজি’ ——–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৯১। “প্রহরশেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস,
তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।” —————–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৯২। ‘কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবী নিয়ে এসেছি’ —মাহবুব উল আলম চৌধুরী
৯৩। এক সে পদ্ম তার চৌষট্টি পাখনা,————চর্যাপদ
৯৪। বিশ্বপিতা স্ত্রী ও পুরুষের কেবল আকারগত কিঞ্চিত ভেদ সংস্থাপন করিয়াছেন মাত্র। মানসিক শক্তি বিষয়ে ন্যূনাধিক্য স্থাপন করেন নাই। অতএব বালকেরা যেরূপ শিখিতে পারে বালিকারা সেরূপ কেন না পারিবেক।———————-মদনমোহন তর্কালঙ্কার
৯৫। যে মরিতে জানে সুখের অধিকার তাহারই। যে জয় করে ভোগ করা তাহাকেই সাজে। ————রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৯৬।যে লোক পরের দুঃখকে কিছুই মনে করে না তাহার সুখের জন্য ভগবান ঘরের মধ্যে এত স্নেহের আয়োজন কেন রাখিবেন।—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (দুর্বুদ্ধি)।
৯৭।সংসারে সাধু-অসাধুর মধ্যে প্রভেদ এই যে, সাধুরা কপট আর অসাধুরা অকপট। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (সমস্যাপূরণ)।
৯৮।হঠাৎ একদিন পূর্নিমার রাত্রে জীবনে যখন জোয়ার আসে, তখন যে একটা বৃহৎ প্রতিজ্ঞা করিয়া বসে জীবনের সুদীর্ঘ ভাটার সময় সে প্রতিজ্ঞা রক্ষা করিতে তাহার সমস্ত প্রাণে টান পড়ে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মধ্যবর্তিনী)।
৯৯।নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রানীও বটে।—–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মধ্যবর্তিনী)।
১০০।মনে যখন একটা প্রবল আনন্দ একটা বৃহৎ প্রেমের সঞ্চার হয় তখন মানুষ মনে করে, ‘আমি সব পারি’। তখন হঠাৎ আত্নবিসর্জনের ইচ্ছা বলবতী হইয়া ওঠে।—-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মধ্যবর্তিনী)।

এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।

মন্তব্য করুন

স্যার, কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারি?

Click one of our representatives below

Customer Support
Customer Support

Syeda Nusrat

I am online

I am offline

Technical Support
Technical Support

Ariful Islam Aquib

I am online

I am offline