শামসুদ্দীন আবুল কালাম (১৯২৬-১৯৯৭):
উপন্যাস বিভাগে বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার পান ১৯৬৪ সালে। ততদিনে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর চারটি উপন্যাস কাশবনের কন্যা (১৯৫৪), আলমনগরের উপকথা/দুই মহল (১৯৫৫), কাঞ্চনমালা (১৯৫৬), জীবনকাব্য (১৯৫৬)।পরে প্রকাশিত হয়েছে ছয়টি উপন্যাস
(জায়জঙ্গল (১৯৭৮), সমুদ্রবাসর (১৯৮৬), নবান্ন (১৯৮৭), যার সাথে যার (১৯৮৬), মনের মতো ঠাঁই (১৯৮৫), কাঞ্চনগ্রাম (১৯৯৭)।
ছোটগল্পকার হিসেবেও সমান খ্যাতিমান ছিলেন শামসুদ্দীন আবুল কালাম। তাঁর প্রকাশিত গল্পগ্রন্থের সংখ্যা সাত—শাহের বানু (১৯৪৫), পথ জানা নাই (১৯৪৮), অনেক দিনের আশা (১৯৪৯), ঢেউ (১৯৫৩), দুই হৃদয়ের তীর (১৯৫৫), পুঁই ডালিমের কাব্য (১৯৮০), মজা গাঙের বান
(১৯৮০).ছোটদের জন্য লিখেছেন— দুঃখমোচন (১৯৪৫), সবাই যাকে করলো হেলা (১৯৫৮).তবে তাঁর লেখা আরও অনেক গল্প-উপন্যাস গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রয়ে গেছে এখনও। তিনি লিখতেন ‘আবুল কালাম শামসুদ্দীন’ নামে, কিন্তু প্রখ্যাত সাংবাদিক-সাহিত্যিক আবুল
কালাম শামসুদ্দীন (১৮৯৭-১৯৭৮)-এর সঙ্গে নামবিভ্রাট এড়াতে নিজেকে বদলে নেন ‘শামসুদ্দীন আবুল কালাম’ নামে।
আবু ইসহাক (১৯২৬-২০০৩):
উপন্যাসঃ সূর্য দীঘল বাড়ি,পদ্মার পলিদ্বীপ,জাল
গল্পঃ হারেম,মহাপতঙ্গ
পুরস্কারঃ বাংলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৬৩),সুন্দরবন সাহিত্যপদক (১৯৮১,একুশে পদক (১৯৯৭)
শহীদুল্লা কায়সার (১৯২৭-১৯৭১)
উপন্যাসঃ সারেং বৌ(১৯৬২) ,সংশপ্তক(১৯৬৪)
পুরস্কারঃ আদমজী সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬২)বাংলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৬২)
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।
পরের পাতাসমুহ >>
0 responses on "বিসিএস ক্র্যাশ - গ্রন্থ চরিত্র - 1"