জসিম উদ্দীন (১৯০৩-১৯৭৬):
কবির রচিত কাব্যগ্রন্থগুলো হচ্ছে রাখালী (কবির প্রথম গ্রন্থ), নকশী কাথার মাঠ (কবির শ্রেষ্ঠ রচনা), সোজন বাদিয়ার ঘাট, বালুচর, মাটির কান্না, রূপবতী, মা যে জননী কান্দে, ধানক্ষেত, সূচয়িনী।লেখকের নাটকগুলো হচ্ছে বেদের মেয়ে, পল্লীবধূ, মধুমালা, পদ্মপার, গ্রামের মায়া।
বোবা কাহিনী জসিম উদ্দীন রচিত উপন্যাস।
চলে মুসাফির, যে দেশে মানুষ বড়, হলদে পরীর দেশ লেখকের ভ্রমণকাহিনী মূলক গ্রন্থ।
সৈয়দ মুজতবা আলী (১৯০৪-১৯৭৪):
জন্মঃ ১৯০৪ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর সিলেট জেলায়;
মৃত্যুঃ ১৯৭৪ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি ঢাকায়।
সাহিত্যকর্মঃ
উপন্যাসঃ অবিশ্বাস্য, শবনম, তুলনাহীনা (শেষ উপন্যাস);
ভ্রমণকাহিনীঃ দেশে বিদেশে (কাবুল শহরের কাহিনী);
রম্যগল্পঃ পঞ্চতন্ত্র, চাঁচা কাহিনী, ময়ূরকণ্ঠী, টুনিমেম;
ছোটগল্পঃ পাদ
টীকা।
বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা কিছু মূল্যবান তথ্যঃ
কাজী নজরুল ইসলামের পর বাংলা সাহিত্যে সবচেয়ে বেশি আরবি ফারসি শব্দ ব্যবহার করেন- সৈয়দ মুজতবা আলী;
রম্য রচনার লেখক হিসেবে সুপরিচিত- সৈয়দ মুজতবা আলী;
“দেশে বিদেশে” বইয়ে কোন শহরের কথা প্রাধান্য পেয়েছে- কাবুল;
আলীর রচনা নয়- পথে প্রবাসে (এটা অন্নদা শঙ্কর রায়ের ভ্রমণকাহিনী)।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।
পরের পাতাসমুহ >>
0 responses on "বিসিএস ক্র্যাশ - গ্রন্থ চরিত্র - 1"