এই অনাচারের শেষ কোথায়?
Where is the end of this injustice?
বালুদস্যুতা ও একটি শিশুর মৃত্যু
Sand rob and death of an infant.
==
ছাত্রলীগ নেতারা অবৈধভাবে তুলছিলেন বালু।
“Chatra League” leaders were illegally collecting sands.
গ্রামবাসী করেছিলেন মামলা, করেছিলেন প্রতিবাদ।
Case was filed by the villagers and they protested it too.
পুলিশ এসেছিল; তবে বালুদস্যু ধরতে নয়, প্রতিবাদীদের ধরতে।
However, the police came not to grab the sand-plunderers but to arrest protesters.
তা নিয়ে গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ।
And that launched a clash among the villagers.
মাঝখান থেকে আহত হয়ে প্রাণ হারাল পাঁচ মাসের এক শিশু।
In midst of that, a five-month old infant being injured deceased.
ঘটনা এত দূর গড়াল সুনিশ্চিতভাবে পুলিশের পক্ষপাতের কারণে।
Undeniably this occurrence has gone so far for the biased stance of the Police.
বালুদস্যু ছাত্রলীগ নেতারা এবং পুলিশের গাফিলতির বিহিত হোক।
Let there be a considerable assessment to the leaders of Chatra league and carelessness of the police.
কিন্তু করবে কে?
But, who’s going to bell the cat?
অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কিংবা পুলিশ কর্তৃপক্ষের ওপর ভরসা রাখা কঠিন।
It gives the impression that the reliance on “Home Ministry” and police authority is of no use.
পাঁচ মাস বয়সী শিশুর করুণ মৃত্যু বেদনাদায়ক।
Death of a five-month old youngster is mournful.
এ ঘটনাতেও দেখা গেল, জনগণকে বিভিন্নভাবেই লুটপাটের শিকার হতে হয়।
In this very incident, it is also appears that somehow people has to be prey to the plunderers in many ways.
কখনো সম্পদের বিনিময়ে, কখনো জীবনের দামে।
Sometimes in exchange of assets or else trade of life.
হবিগঞ্জের সদর উপজেলার খোয়াই নদ থেকে বালু উত্তোলনে ক্ষতি হচ্ছিল মশাজান-নোয়াবাদ গ্রামের কৃষিজমির।
Agricultural lands of Mashajan-Noabad village were being harmed due to the collection of sands from Khoaai river of Habiganj sadar upzilla,
তাই কৃষকেরা থানায় মামলা করেছিলেন, স্থানীয়ভাবে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন।
Consequently, the farmers filed a case in the neighboring police station to protest locally.
কিন্তু পুলিশ তখন আসেনি।
But, the police did not appear on that time.
পুলিশ এসেছে খোদ বালুদস্যুরা গ্রামবাসীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার পর।
Surprisingly the police arrived after the sand-plunderers had filed a case against the villagers.
এটা তো বাংলাদেশের কায়েমি শক্তির চিরাচরিত কৌশল।
It is, however, the universal device of the vested quarters of Bangladesh.
প্রতিবাদীদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে পুলিশ লেলিয়ে তাঁদের শায়েস্তা করা।
To file a case against the demonstrators and to set on police for taming them.
বাধা দিতে গেলে ঘটছে আরও রক্তপাত।
Carnages while complaining.
কিন্তু গ্রামবাসী তাঁদের পক্ষের মানুষের অন্যায় মামলার শিকার হতে দিতে চাননি।
But, the villagers did not want to be offended at this unfair trail.
তাই তাঁরা বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়েছেন।
Thus they implicated in this altercation.
এ থেকে বালুদস্যুদের দালালদের সঙ্গে সংঘাতের কারণে প্রাণ গেল আম্বর আলী নামে এক ব্যক্তির পাঁচ মাস বয়সী শিশুর।
Consequently the clash with sand-plunderer’s brokers caused the death of five-month old infant of Ambar Ali.
সারা দেশে নদী থেকে বালু, পাহাড় থেকে মাটি, বন থেকে কাঠ লুটে নেওয়ার মহা উৎসব চলছে।
A feast of collection of sands from rivers, earth from the hill and timber from the forests is going on all over the country.
পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের লোকদের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদ ছাড়া এসবের কিছুই চলতে পারার কথা নয়।
It cannot be functioned except the direct or indirect assistance of the Police and ruling party personnel.
এ হলে কীভাবে দেশ বাঁচবে, মানুষ বিপদে সহায় পাবে, আইনের শাসন থাকবে দেশে?
How will the people be alive, obtain assistance in the time of hazard and there prevails rule of law in this country?
এই অন্যায়-অনাচারের কি কোনো শেষ নেই?
Is not there any ending to this unfairness?
0 responses on "প্রথম আলো সম্পাদকীয়(২৩/০৩/২০১৬"