
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-২০১৬ সেশনে ১ম বর্ষ স্নাতক (পাস) শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রমের প্রাথমিক আবেদন প্রক্রিয়া ১৫ নভেম্বর বিকেল ৪টা থেকে শুরু হয়েছে। ৫ ডিসেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত ভর্তির আবেদন করা যাবে। এবার আবেদন ফি ২৫০ নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০১৫-১৬ সেশনে ডিগ্রি পাস কোর্সের ক্লাস শুরু হবে ৩ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখ থেকে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ভর্তি কার্যক্রমের বিস্তারিত তথ্য…..
২০১৫-১৬ সেশনে ডিগ্রি পাস ভর্তি কার্যক্রমের বিস্তারিত তথ্য
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে ২০১৫-১৬ সেশনের ৩ বছর মেয়াদি ব্যাচেলর অব আর্টস [বি এ (পাস)], ব্যাচেলর অব সোস্যাল সায়েন্স [বি এস এস (পাস)], ব্যাচেলর অব সায়েন্স [বি এস সি (পাস)], ব্যাচেলর অব বিজনেস স্টাডিজ [বি বি এস (পাস)], ব্যাচেলর অব মিউজিক [বি মিউজ (পাস)], ব্যাচেলর অব স্পোর্টস [বি স্পোর্টস (পাস)] ডিগ্রি পাস কোর্সের ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুসারে ২০১১/২০১২/২০১৩ সালের মাধ্যমিক/সমমান এবং ২০১৩/২০১৪/২০১৫ সালে উচ্চ মাধ্যমিক / সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা এই কোর্সের জন্য আবেদন করতে পারবে। আবেদন ফি ধার্য করা হয়েছে ২৫০ টাকা। প্রাথমিকভাবে ১৫ নভেম্বর থেকে ০৫ ডিসেম্বর তারিখের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এই আবেদন ফরমটি ৬ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখের মধ্যে ২৫০/- টাকাসহ সংশ্লিষ্ট কলেজে জমা দিতে হবে৷ চলুন জেনে নেওয়া যাক ভর্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্যঃ
গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্কসমূহঃ
- ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত গাইডলাইন ডাউনলোড করতে এই লিঙ্কে ক্লিক কর
- ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তি ডাউনলোড করতে এই লিঙ্কে ক্লিক কর
- আবেদন ফরম পূরণের সচিত্র গাইডলাইন দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক কর
- আবেদন ফরম পূরণ করতে এই লিঙ্কে ক্লিক কর
আবেদনের যোগ্যতাঃ
- উল্লিখিত কোর্সে ভর্তির জন্য এসএসসি (ssc) বা মাধ্যমিকি. /সমমানের পরীক্ষা সনদ অনুযায়ী শিক্ষার্থীর বয়স ৩১/১২/২০১৫ তারিখ পর্যন্ত ২৪ (চব্বিশ) বছরের অধিক হবে না৷
- ২০১১/২০১২/২০১৩ সালের O-Level পরীক্ষায় কমপক্ষে তিনটি বিশয়ে উত্তীর্ণ এবং ২০১৩/২০১৪/২০১৫ সালের A-Level পরীক্ষায় অন্তত ২টি বিষয়ে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা এই ভর্তি কার্যক্রমে আবেদন করতে পারবে। এ সকল শিক্ষার্থীদের ডীন, স্নাতকপূর্ব শিক্ষা বিষয়ক স্কুল, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়-এর সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে হবে।
- বিদেশী সার্টিফিকেটধারী শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ-এ স্বীকৃত যে কোন শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক তাদের অর্জিত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের নম্বর পত্রের সমতা নিরূপণ করা হলে তারাও ভতির্র জন্য আবেদন করতে পারবে৷ এ সকল শিক্ষার্থীদের ডীন, স্নাতকপূর্ব শিক্ষা বিষয়ক স্কুল, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়-এর সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে হবে।
- আবেদনকারী উচ্চ মাধ্যমিক/ সমমান পরীক্ষায় যে শাখা থেকে উত্তীর্ণ হয়েছে তাকে সেই শাখার জন্য নির্ধারিত আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে৷
- উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় গার্হস্থ্য অর্থনীতি শাখা থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা মানবিক শাখার আবেদন ফরম পূরণ করতে পারবে।
ভর্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তারিখ সমূহঃ
- অনলাইনে প্রাথমিক আবেদন ফরম পূরণের সময়সীমাঃ ১৫/১১/২০১৫ থেকে ০৫/১২/২০১৫
- প্রিন্ট করা প্রাথমিক আবেদন ফরমটির নির্ধারিত স্থানে আবেদনকারীর স্বাক্ষরসহ করে কলেজে আবেদন ফি বাবদ ২৫০/- টাকা জমা দেয়ার সময়সীমাঃ ১৬/১১/২০১৫ থেকে ০৬/১২/২০১৫
- ১ম মেধাতালিকা প্রকাশঃ ——
- রিলিজ স্লিপে আবেদনের সময়সীমাঃ ——
আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয়সমূহের তালিকাঃ
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/ আদিবাসি/ প্রতিবন্ধী (সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক স্বীকৃত হতে হবে) কোটা সম্পর্কিত তথ্য ও সংরক্ষিত আসন সংখ্যাঃ
পোষ্য (Ward) কোটায় ভর্তিঃ
স্নাতক (পাস) ভর্তি কার্যক্রমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তান/সন্তানাদি পোষ্য কোটায় আবেদন করতে পারবে৷ এ কোটায় আবেদনকারীকে পোষ্যের প্রমাণ পত্রের সংগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দফতর থেকেও পোষ্য হিসাবে প্রত্যয়ন পত্র সংগ্রহ করতে হবে৷ ভর্তির জন্য পোষ্যকে ভর্তি নির্দেশিকার সকল শর্তপূরণ করতে হবে৷ একটি কলেজে সর্বোচ্চ ০৩ জন আবেদনকারী মেধাভিত্তিক পোষ্য কোটায় ভর্তি হতে পারবে এবং এ আসন অতিরিক্ত বলে বিবেচিত হবে।
ফলাফল ও মেধা তালিকা:
প্রতিটি কলেজ জন্য আলাদাভাবে মেধা তালিকা তৈরি করে প্রার্থীদের পছন্দক্রমের ঊর্ধ্বক্রম অনুযায়ী ১ম বর্ষ স্নাতক (পাস) শ্রেণীর কোর্স বরাদ্দ দেওয়া হবে।
মেধা তালিকা প্রনয়নের জন্য নম্বর বন্টন
এসএসসি (ssc) বা মাধ্যমিকি./সমমান (৪র্থ বিষয় ব্যতিত) পরীক্ষায়
প্রাপ্ত GPA- এর ৪০% অর্থাৎ ৪০ নম্বর।
এইচ.এস.সি./সমমান (৪র্থ বিষয় ব্যতিত) পরীক্ষায়
প্রাপ্ত GPA- এর ৬০% অর্থাৎ ৬০ নম্বর।
সর্বমোট ১০০ নম্বর।
- একই কলেজে কোন কোর্সের দুই বা ততোধিক আবেদনকারীর মেধা স্কোর সমান হলে সেক্ষেত্রে এ সকল আবেদনকারীর পর্যায়ক্রমে HSC জিপিএ, SSC জিপিএ এবং বয়সের নিম্নক্রম অনুসারে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হবে৷
- ভর্তির ফলাফল পর্যায়ক্রমে ১) ১ম মেধা তালিকা, ২) শূন্য আসন সাপেক্ষে ২য় মেধা তালিকা ও কোর্সের পরিবর্তন এবং ৩) কোটা ও কোর্সের পরিবর্তন এবং ৪) রিলিজ স্লিপের মাধ্যমে প্রকাশ করা হবে৷
ভর্তির ফলাফল দেখার নিয়মঃ
- সংশ্লিষ্ট কলেজ তাদের User ID ও Password ব্যবহার করে ভর্তির কোর্সওয়ারী ফলাফল দেখতে পারবে৷
- শিক্ষার্থীরা এই পোস্টের নিচে ভর্তির আবেদনের সময় প্রাপ্ত রোল ও পিন নম্বর দিয়ে লগিন করে
অথবা, NU<space>ATDG<space>Roll No টাইপ করে ১৬২২২ নম্বরে ম্যাসেজ পাঠিয়ে।
অথবা, কলেজ থেকে সরাসরি ফলাফল জানতে পারবে।
যারা মেধা তালিকায় সুযোগ পাবে তাদের করণীয় বিষয়সমূহঃ
লগইন (Login): মেধা তালিকায় স্থান প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে এই লিঙ্কে গিয়ে সঠিক রোল নম্বর ও পিন কোড দিয়ে Login করতে হবে৷ এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নাম, বরাদ্দকৃত বিষয়, সংশ্লিষ্ট কলেজের নাম ও অন্যান্য তথ্যসহ ভর্তির আবেদন ফরম প্রদর্শিত হবে৷
কোর্স পরিবর্তনের আবেদন করতে চাইলেঃ মেধা তালিকায় স্থান প্রাপ্ত কোন শিক্ষার্থী তার কোর্সের পরিবর্তন করতে চাইলে আবেদন ফরমের কোর্সের পরিবর্তনের নির্দিষ্ট (Yes/No) ঘরে টিক চিহ্ন দিতে হবে৷
আবেদন ফরম প্রিন্টঃ সঠিক তথ্যসহকারে ভর্তির আবেদন ফরমটি Submit Application অপশনে ক্লিক করলে একটি চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন ফরম website এ দেখা যাবে৷ উক্ত ফরমটির দুই কপি A4 (8.5”×11”) অফসেট কাগজে প্রিন্ট নিতে হবে৷ পরবর্তিতে রোল নম্বর ও পিন কোড দিয়ে একাধিকবার ফরমটি প্রিন্ট নেয়া যাবে৷
সংশ্লিষ্ট কোর্সে নৈর্বাচনিক বিষয় নির্বাচনঃ প্রতিটি শিক্ষার্থীকে চূড়ান্ত ভর্তি ফরমের নির্ধারিত ঘরে তার প্রার্থিত কোর্সের ভর্তির জন্য সংশ্লিষ্ট কলেজের অধিভুক্ত বিষয়সমূহ থেকে ০৩ (তিন)টি নৈর্বাচনিক বিষয়ের পছন্দ হাতে লিখে দিতে হবে৷ সেক্ষেত্রে অবশ্যই উপরে আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয়সমূহের তালিকা অনুসরণ করতে হবে।
সংশ্লিষ্ট কলেজে ফরম জমাঃ আবেদনকারীকে প্রিন্ট করা ভর্তির ফরমের নির্দিষ্ট স্থানে স্বাক্ষর করতে হবে৷ এই আবেদন ফরমের সঙ্গে আবেদনকারীর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার নম্বরপত্র, রেজিস্ট্রেশন কার্ডের সত্যায়িত কপি ও ভর্তি রেজিস্ট্রেশন ফি (১১ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী) সংশ্লিষ্ট কলেজে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা দিতে হবে৷ চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন ফরমের একটি কপি অধ্যক্ষ/দায়িতপ্রাপ্ত শিক্ষকের স্বাক্ষর ও সীলসহ কলেজ কর্তৃপক্ষশিক্ষার্থীকে ফেরত দিবে ৷
কোর্স পরিবর্তনের ফলাফল ও করণীয়ঃ সংশ্লিষ্ট কলেজে কোর্সভিত্তিক আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে ও মেধাস্কোরের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীকে তার কোর্সের পছনক্রমের ঊর্ধ্বক্রমে কোর্স পরিবর্তনের ফলাফল অনলাইনে/SMS এর মাধ্যমে জানানো হবে৷ শিক্ষার্থীর কোর্স পরিবর্তন হলে নির্দিষ্ট Online থেকে একই প্রক্রিয়ায় কোর্স পরিবর্তনের ফরম সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট কলেজে জমা দিতে হবে৷ উল্লেখ্য যে, কোন
শিক্ষার্থীর কোসর্ পরিবর্তন হলে তার পূর্বের কোর্সের ভর্তি বাতিল হয়ে যাবে এবং পরিবর্তিত কোসের্ তার ভতির্ নিশ্চিত হবে৷ তবে
কোন শিক্ষার্থীর কোর্স পরিবর্তন না হলে পূর্বের কোর্সেই তার ভর্তির বহাল থাকবে ৷ কোর্স পরিবর্তনের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে কোন ফি প্রদান করতে হবে না৷
কোটার ফলাফল: রিলিজ স্লিপের ফরম পূরণের পূর্বে কোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে৷ যে সকল শিক্ষার্থী ইতোমধ্যে মেধা তালিকায় স্থান পেয়ে প্রার্থিত কোর্সে ভর্তি হয়েছে এবং একই সঙ্গে কোটায় নতুন কোর্স বরাদ্দ পেয়েছে সে সকল শিক্ষার্থী কোটায় বরাদ্দকৃত কোর্সে ভর্তি হতে চাইলে তাদের পূর্বের বর্তি বাতিল হয়ে যাবে৷
চূড়ান্ত ভর্তি নিশ্চয়নঃ সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃক Online এ মেধা তালিকায় স্থান প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর চূড়ান্ত ভর্তি/কোর্স পরিবর্তন নিশ্চয়ন করা হলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীকে SMS এর মাধ্যমে তা জাানিয়ে দেয়া হবে৷ এছাড়াও শিক্ষার্থীর Online এ Login করে তা জানতে পারবে৷
রিলিজ স্লিপে আবেদন করার শর্তাবলী ও ফরম পূরণ সম্পর্কিত বিষয়াবলীঃ যে সকল শিক্ষার্থী ক) মেধা তালিকায় স্থান পায়নি খ) মেধা তালিকায় স্থান পেয়েও বরাদ্দকৃত কোর্সের ভর্তি হয়নি গ) ভর্তি বাতিল করছে, সে সকল শিক্ষার্থী রিলিজ স্লিপের জন্য আবেদন করতে পারবে৷
লগইন (Login): রিলিজ স্লিপে আবেদনের জন্য শিক্ষার্থীকে এই পোস্টের নিচে গিয়ে সঠিক রোল নম্বর ও পিন কোড এন্ট্রি দিয়ে Login করতে হবে৷ এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নাম ও অন্যান্য তথ্যসহ রিলিজ স্লিপের আবেদন ফরম Website-এ প্রদর্শিত হবে৷
কলেজ ও কোর্সের পছন্দক্রম নির্ধারণঃ রিলিজ স্লিপে আবেদনের জন্য College Selection option এ গিয়ে আবেদনকারী তার পছন্দ অনুযায়ী কলেজ Select করলে ঐ কলেজের কোর্সভিত্তিক শূন্য আসনের তালিকা ও তার Eligible কোর্সের তালিকা দেখতে পাবে৷ এ
পর্যায়ে আবেদনকারী তার Eligible কোর্সের তালিকা থেকে নতুন করে পছন্দক্রম নির্ধারণ করে এন্ট্রি দিবে৷ এভাবে একজন আবেদনকারী তার পছন্দ অনুযায়ী সর্বোচ্চ পাঁচটি কলেজে পর্যায়ক্রমে কোর্স পছন্দক্রম নির্ধারণ করে এন্ট্রি দিতে পারবে৷
আবেদন ফরম চূড়ান্তকরণঃ সঠিক তথ্যসহকারে ফরম পূরণ করে প্রথমে Save করে অনলাইনে Submit করলে আবেদনকারী তার নাম, রোল নম্বর, পিন কোড ও কলেজের নাম ও কোর্সের পছন্দক্রমসহ একটি নতুন আবেদন ফরম এ দেখতে পাবে৷ উক্ত ফরমটি Download করেA4 (8.5”×11”) অফসেট সাদা কাগজে প্রিন্ট (Print) নিতে হবে তবে এটি সংশ্লিষ্ট কলেজসমূহে জমা দিতে হবে না৷
রিলিজ স্লিপের আবেদন ফরম বাতিলকরণঃ রিলিজ স্লিপের আবেদন ফরম চূড়ান্তকরণের পরও যদি কোন শিক্ষার্থী তার আবেদন ফরমে কলেজ/কোর্সের পছন্দক্রম সংশোধন বা পরিবর্তন করতে ইচ্ছুক হলে তাকে Applicant’s Login (Degree pass) অপশনে গিয়ে আবেদন ফরমের রোল নম্বর ও পিন এন্ট্রি দিতে হবে৷ এ পর্যায়ে আবেদনকারীকে Form Cancel option এ গিয়েClick to
Generate the Security key অপশনটি ক্লিক করতে হবে৷ এ সময়ে শিক্ষার্থী তার আবেদন ফরমে উল্লিখিত ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরে SMS এর মাধ্যমে এবং একই সংগে ই-মেইলে One Time Password (OTP) পাবে৷ এই OTP এন্ট্রি দিয়ে শিক্ষার্থী তার আবেদন ফরমটি বাতিলপূর্বক নতুন করে আবেদন ফরম পূরণ করতে পারবে৷ এ লক্ষ্যে আবেদনকারীকে তার ব্যক্তিগত সঠিক মোবাইল নম্বর ও ই-মেইল নম্বর সর্তকতার সংগে আবেদন ফরমে সংযোজন করতে হবে৷
রিলিজ স্লিপের ফলাফলঃ রিলিজ স্লিপের ফলাফল নির্ধারিত সময়ে প্রকাশ করা হবে৷ রিলিজ স্লিপে আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের কোর্স পরিবর্তনের কোন সুযোগ থাকবে না৷
চূড়ান্ত ভর্তির ফরম সংগ্রহ ও ভর্তিঃ শিক্ষার্থী রিলিজ স্লিপের মাধ্যমে তার নির্বাচিত কলেজে কোর্স বরাদ্দ পেলে Login অপশনে গিয়ে ভর্তির আবেদন ফরম প্রিন্ট করবে৷ এই আবেদন ফরমের সংগে শিক্ষার্থীর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার নম্বরপত্র, রেজিস্ট্রেশন কার্ডের সত্যায়িত কপি ও ভর্তি রেজিস্ট্রেশন ফি সংশ্লিষ্ট কলেজে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা দিতে হবে৷ রিলিজ স্লিপের ভর্তির আবেদন ফরমের একটি কপি অধ্যক্ষ/দায়িতপ্রাপ্ত শিক্ষকের স্বাক্ষর ও সীলসহ কলেজ কর্তৃপক্ষশিক্ষার্থীকে ফেরত দিবে ৷
চূড়ান্ত ভর্তির জন্য কোর্সওয়ারী রেজিস্ট্রেশন ফিসের হার:
ভর্তি বিষয়ক যে কোন সাহায্যের জন্য ১ম বর্ষ স্নাতক (পাস) ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির সাথেযোগাযোগ করতে পারেনঃ
ফোন : ৯২৯১০৬৮, ফ্যাক্স-৯২৯১০৭২, ই-মেইলঃ [email protected]