কক্সবাজার ভ্রমণ
দেশের সবচেয়ে বড় সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার। চট্টগ্রাম থেকে ১৫৯ কি.মি. দক্ষিণ-পূর্বে বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি। পাহাড়, সাগর, দ্বীপ, নদী ও সমতল ভূমির এক অনন্য মিলন মোহনা এ কক্সবাজারে। এখানে রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম বালুকাময় সমুদ্র সৈকত যার দৈর্ঘ্য ১২০ কি.মি এবং এটি একটি অন্যতম স্বাস্থ্যকর স্থান। কক্সবাজার জেলার উত্তরে চট্টগ্রাম, পূর্বে বান্দরবান ও দক্ষিণ-পূর্বে বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমানা বিভক্তকারী নাফ নদী এবং মায়ানমার, দক্ষিণ-পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর। কক্সবাজার জেলার আয়তন ২৪৯১.৮৬ বর্গ কি.মি.।
যোগাযোগ ব্যবস্থাঃ
ঢাকা কিংবা দেশের যেকোন জায়গা থেকে কক্সবাজার যেতে হলে প্রথমেই চট্রগ্রামগামী বাস কিংবা ট্রেন এর মাধ্যমে যেতে পারেন। দেশের অন্যান্য জেলা থেকে সরাসরি যানবাহন না থাকলেও ঢাকা থেকে সড়ক, রেল ও বিমান সকল পথেই কক্সবাজারের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৪০ কি.মি.। ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে কক্সবাজার রুটের বাসগুলো ছেড়ে যায়। তবে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল, কমলাপুর, মতিঝিল ও আরামবাগ থেকে অধিকাংশ বাস ছেড়ে যায়।
এই রুটে এসি ও নন-এসি উভয় ধরনের বাস রয়েছে। এই রুটে চলাচলকারী উল্লেখযোগ্য পরিবহনগুলোর মধ্যে রয়েছে – গ্রীনলাইন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী এন্টারপ্রাইজ, সোহাগ পরিবহন, সৌদিয়া, এস.আলম. পরিবহন, মডার্ন লাইন, শাহ বাহাদুর, সেন্টমার্টিন প্রভৃতি। তাছাড়া আরও কিছু পরিবহনের বাস এই রুটে চলাচল করে। নিম্নে কয়েকটি বাসের কক্সবাজার যাতায়াত ভাড়া ও যোগাযোগ নম্বর দেওয়া হলোঃ
পরিবহনের নাম |
ভাড়া |
যোগাযোগ |
গ্রীন লাইন |
1,400/টাকা- (ভলভো) 1,800/টাকা- (স্ক্যানিয়া) |
02- 719230 |
হানিফ এন্টারপ্রাইজ |
700/- টাকা(নন-এসি) 1,700/ টাকা- (এসি) |
01713-402673, 01713-402684 |
শ্যামলী পরিবহন |
700/-টাকা (নন-এসি) 1,150/-টাকা (এসি) |
2- 900331, 8034275 |
সোহাগ পরিবহন |
1,525/-টাকা (এসি) |
7100422(আরামবাগ),9132360(কমলাপুর),8055902(কল্যাণপুর) |
সৌদিয়া পরিবহন |
1,600/-টাকা (এসি) |
নন-এসি: 01919-654856(সায়েদাবাদ)
01919-654863(গাবতলী), 01919-654859(কমলাপুর) এসি:01919-654928 (কল্যাণপুর), 01919-654929(সায়েদাবাদ) |
এস.আলম পরিবহন |
700/-টাকা (নন-এসি) |
02-8055851, 01819720395(গাবতলী),02-8315087, 01917720395(কমলাপুর) |
রেলপথেঃ
ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজারের সাথে এখনো কোনো রেল যোগাযোগ গড়ে ওঠেনি। রেলে করে কক্সবাজার যেতে চাইলে আপনাকে প্রথমে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে হবে। চট্টগ্রামের চকরিয়া থেকে বিভিন্ন পরিবহনের অসংখ্য বাস রয়েছে সরাসরি কক্সবাজারে যাওয়ার। চকরিয়া থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৫৭ কি.মি.।
ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে চলাচলকারী ট্রেনসমূহঃ
যোগাযোগঃ
০১। কমলাপুর রেলওয়ে ষ্টেশনঃ
ফোন নম্বর: 9358634,8315857, 9331822
মোবাইল নম্বর: 01711691612
০২। বিমানবন্দর রেলওয়ে ষ্টেশনঃ
ফোন নম্বর: 8924239
ওয়েবসাইট: www.railway.gov.bd
আকাশ পথেঃ
ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজারের সাথে বিমান যোগাযোগ রয়েছে। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইট প্রতিদিন ঢাকা-কক্সবাজার রুটে চলাচল করে। নিম্নে কয়েকটি ফ্লাইটের কক্সবাজার যাতায়াত ভাড়া ও ফ্লাইট ছাড়ার সময় দেওয়া হলঃ
ফ্লাইট |
দিন |
ছাড়ার সময় |
পৌঁছানোর সময় |
ঢাকা থেকে কক্সবাজার |
|||
4H-0511 |
প্রতিদিন |
১৩.০০ |
১৪.০০ |
ফ্লাইট |
দিন |
ছাড়ার সময় |
পৌঁছানোর সময় |
কক্সবাজার থেকে ঢাকা |
|||
4H-0512 |
প্রতিদিন |
১৪.২০ |
১৫.২০ |
ভাড়াঃ
গন্তব্য |
ভাড়া শুরু |
|
ওয়ানওয়ে |
রিটার্ন |
|
ঢাকা থেকে কক্সবাজার |
BDT 4825 |
BDT 9750 |
ঠিকানা এবং অবস্থানঃ
কর্পোরেট অফিস/উত্তরা অফিস
উত্তরা টাওয়ার (৬ষ্ঠ তলা) ১ জসীমুদ্দিন এভিনিউ, উত্তরা ঢাকা-১২৩০, বাংলাদেশ। ফোন: 8932338, 8931712 ফ্যাক্স: 8955959 ওয়েব: www.uabdl.com ইমেইল: [email protected] |
ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস
ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঢাকা-১২৩০, বাংলাদেশ। ফোন: 8957640, 8963191. মোবাইল: 01713-486660 |
গুলশান সেলস অফিস
তাহের টাওয়ার শপিং সেন্টার প্লট নং ১০, উত্তর গুলশান, গুলশান ২, ঢাকা, বাংলাদেশ। ফোন: 8854769, 8854697, 8861935 মোবাইল: 01713-486659 |
কাওরান বাজার সেলস অফিস
দোকান নং ৩, লেভেল ২ ইউনিক ট্রেড সেন্টার (ইউটিসি) ৮ পান্থপথ, কাওরান বাজার, ঢাকা, বাংলাদেশ। ফোন: 9138238, 8158046 মোবাইল: 01713-486658 |
পল্টন সেলস অফিস
অরিয়েন্টাল ট্রেড সেন্টার (৩য় তলা) ৬৯/১ পুরানা পল্টন লাইন ঢাকা, বাংলাদেশ। ফোন: 9352464, 9356464 মোবাইল: 01713-486657 |
দর্শনীয় স্থানঃ
কক্সবাজারের প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে সমুদ্র সৈকত। সবচেয়ে জাঁকজমক হচ্ছে লাবনী বিচ এলাকা। পরিস্কার ঝকঝকে পরিবেশ আর নানা সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এখানে। বিচের তীর ঘেষে রয়েছে ইজি চেয়ারে শোবার ব্যবস্থা। চা-কফি-ডাব-মুড়ি-বাদাম সবই পাওয়া যায় এখানে কিন্তু কোনো কিছু নিচে ফেলা যাবে না। তাছাড়া স্পীডবোট, বিচকার, ঘোড়ায় চড়ার ব্যবস্থা তো রয়েছেই। তবে বিচে সবচেয়ে বিরক্তিকর পেশাদার ফটোগ্রাফারদের উৎপাত।
এছাড়া একটু দূরে ইনানী বিচের সৌন্দর্যও অবশ্যই প্রশংসনীয়। এখানে পানির মধ্যে রয়েছে বড় বড় সব পাথর। ভাটার সময় তাই উকি দেয়া পাথরই সৌন্দর্য ফুঁটিয়ে তোলে এখানকার। ইনানী বিচের লাল ডাবের স্বাদই অন্যরকম। ইনানী যাবার পথে দীর্ঘ সি-ড্রাইভ অবশ্যই মুগ্ধ করবে আপনাকে। রাস্তার একদিকে পাহাড় আর অন্যদিকে সুদীর্ঘ সমুদ্র সৈকত পুরোটা পথ সঙ্গ দিবে আপনাকে।
ইনানী বিচে যাবার পথেই দেখা মেলে হিমছড়ির এখানে রয়েছে মনোমুগ্ধকর এক ঝর্না। সিড়ি বেয়ে অনেক উঁচু পাহাড়ে উঠে কক্সবাজারের ভিউ দেখার সুযোগ রয়েছে এখানে। সিড়ি দিয়ে উঠতে প্রথম দিকে মনে হয় এতো অল্প, পরে যেন ওঠার পথ আর শেষ হতে চায় না। অবশেষে পাহাড়ের চূড়ায় উঠে বিমোহিত হয়ে যেতে হয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখে।এছাড়াও এখানে ছোট মার্কেট ও সুন্দর করে সাজানো বিচ রয়েছে যেটি পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ।
এই পথেই রয়েছে সামুদ্রিক জীব-জন্তুর মিউজিয়াম। বেশ কিছু কমন-আনকমন জীবিত-মৃত প্রানী রয়েছে তাদের সংরক্ষণে।
কক্সবাজারের মহেশখালী বেশ সুন্দর একটা জায়গা। এখানে খুঁজে পাওয়া যায় অন্যরকম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। তবে এখানকার রিক্সা চালকেরা ধান্দাবাজ। ভাড়া মিটাতে গেলে বলে আপনি খুশি হয়ে যেটি দিবেন তাই মাথা পেতে নেবো, কোন অসুবিধা নাই।অথচ শেষে বিপদে ফেলবে অনেক টাকা ভাড়া চেয়ে। তাই আগে থেকেই ভাড়া মিটিয়ে নেয়া ভালো। একদম মাঠে শুকানো তরতাজা শুটকি পাওয়া যায় এখানে। শুটকির ফিল্ড ছাড়াও এখানে রয়েছে লবনের ফিল্ড। এখানকার মিষ্টি পান অতি বিখ্যাত।
কক্সবাজারে বেড়াতে এসেছেন অথচ টেকনাফ ও সেন্টমার্টিনে বেড়াতে যাবেন না এটা কেমন কথা। কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে সারাদিনই টেকনাফ-কক্সবাজার যাওয়া-আসার বাস রয়েছে। অনেকে মাইক্রোবাস সার্ভিসেও যাতায়াত করেন। টেকনাফ যেন প্রাকৃতিক রুপ-সৌন্দর্যের পুরোটায় কেড়ে নিয়েছে। এখানকার সমুদ্র সৈকত সম্পূর্ণ নীলাভ। এতো সুন্দর তা ভাষায় প্রকাশ করে বলা যায় না। টেকনাফের আরেক সৌন্দর্য নাফ নদীতে। এখানে গেলে সুইজারল্যান্ড কিংবা নিউজিল্যান্ডের দেখা প্রাকৃতিক ছবিগুলোর কথা মনে করিয়ে দেয়। এখানে আরও রয়েছে মনোমুগ্ধকর এক ঝর্ণা আর উঁচু পাহাড়ের সাথে রয়েছে বন্যপ্রানীদের অবাধ বিচরন। এই পাহাড়ে রয়েছে বন্য হাতীও।
অল্প খরচে কক্সবাজার ও বান্দরবান ভ্রমণঃ
আপনারা যারা অল্প খরচে কক্সবাজার, বান্দরবন ঘুরতে চান, তাদের জন্য এখানে কিছু তথ্য দেয়া হলো। আপনারা ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজার না গিয়ে নামবেন ‘চকরিয়া’। চকরিয়া কক্সবাজার জেলার একটা থানা ও উপজেলা। যার অবস্থান চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ধরে চট্টগ্রাম থেকে ১০০ কিলোমিটার। চকরিয়া থেকে কক্সবাজার এর দূরত্ব ৫৭ কিলোমিটার।
চকরিয়া বাসস্ট্যান্ডেই থাকার হোটেল পাবেন, যার ভাড়া হবে কক্সবাজারের হোটলের তিনভাগের একভাগ। তিন বেডের রুমের ভাড়া হবে ২৫০-৩০০ টাকা মাত্র, কক্সবাজারে এর ভাড়া কমপক্ষে ১,০০০ টাকা। ঢাকা থেকে কক্সবাজারের ভাড়া ৪৫০ টাকা আর চকরিয়ার ভাড়া ৪০০ টাকা।
সুবিধা সমূহঃ
চকরিয়াতে অবস্থান করলে আপনি তিনটি জেলার মাঝামাঝি অবস্থান করছেন। সকালে বের হয়ে যেতে পারেন বান্দরবনের ‘লামা’র ’পর্যটন মিরিঞ্জা’ স্পট। চকরিয়া বাস স্টেশন থেকে জীপে যেতে পারেন। দুরত্ব ১৮ কিলোমিটার সময় নেবে ২৫-৩০ মিনিট। জীপে উঠার ১০ মিনিটের মধ্যে শুরু হবে পাহাড়ী উঁচু-নীচু পথ। পাহাড়ের চুড়া দিয়ে যখন জীপ চলবে নীচে তাকালে মনে হবে ৩০ তলা বিল্ডিং এর ছাদ দিয়ে গাড়ী চলছে ছাদের কোন রেলিং নেই। লামা দেখে যেতে পারেন আলী কদম। লামা থেকে ৩৫ কিলোমিটার। আলী কদমে আলীর সুড়ং দেখতে পারেন। তবে পাহাড়ী পথ শুধুমাত্র লামা পর্যন্তই।
সকাল ৯ টায় বের হলে ২ টার মধ্যে চকরিয়া ফিরে আসতে পারবেন লামা-আলী কদম ঘুরে। সাড়ে চারটায় বেরিয়ে যেতে পারেন কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে বাস স্টেশন থেকে ৫-১০ মিনিট পর পর বাস পাবেন ভাড়া নেবে ৫০-৬০ টাকা করে। সময় নেবে সর্বোচ্চ ১ ঘন্টা। সমুদ্র দর্শন শেষে আবার চলে আসতে পারেন চকরিয়াতে। অবশ্য যারা সকালে সুর্যোদয়ের সময় সমুদ্র তীরে থাকতে চান তাদের জন্য এ সুযোগ নয়। চকরিয়া থেকে বান্দরবান যেতে পারেন সহজেই। চকরিয়া বাস স্টেশন থেকে পূবালী/পূর্বানী বাস আছে এক ঘন্টা পর পর। ভাড়া ৯০ টাকা। নামতে পারেন পর্যটন স্পট ‘মেঘলা’। মেঘলা থেকে বের হয়ে বান্দরবান শহর ঘুরে দেখে এসে রাতে চকরিয়া থাকতে পারেন। এতে মোটামুটি অল্প খরচে কক্সবাজার আর বান্দরবান ঘুরে আসতে পারেন।
থাকার ব্যবস্থাঃ
নাম |
ঠিকানা ও যোগাযোগ |
সী হ্যাভেন গেস্ট হাউজ | ব্লক – এ, হাউজ – ৬৭, কলাতলী রোড, কক্সবাজার।
ফোন: 01726-519323, 01818594025 |
উর্মি গেস্ট হাউজ | কলাতলী রোড, সী বীচ এরিয়া, কক্সবাজার।
ফোন: 0341-64121, 01819-08727 |
সী হিল গেস্ট হাউজ | সী বীচ আবাসিক এলাকা, কলাতলী রোড, কক্সবাজার।
ফোন: 0341-63088, 0341-67777, 01815-075698 |
বীচ হলিডে গেস্ট হাউজ | কলাতলী রোড, কক্সবাজার।
ফোন: 01553600053, 01816-27395 |
সী কিং গেস্ট হাউজ | কলাতলী রোড, কক্সবাজার।
ফোন: 0341-51219, 01818-858044 |
ব্লু ওসেন | কলাতলী রোড, কক্সবাজার।
ফোন: 0341-63207, 0341-62135, 01711-785381 |
হোটেল সী প্যালেস (৫ স্টার) | ঢাকা অফিস: নুরজাহান টাওয়ার (৩য় তলা), ২ লিংক রোড, বাংলামোটর, ঢাকা।
ফোন: 9672876, 01819-808842, 01913-380847 |
হোটেল সী গাল (৫ স্টার) | ঢাকা অফিস: হোয়াইট হাউস হোটেল, ১৫৫, শান্তিনগর, ঢাকা।
ফোন: 8322973-6 Email: [email protected] |
হোটেল প্রাসাদ ওরাডাইস (৩ স্টার) | ঢাকা অফিস: হাউজ – ২ই, রোড – ২৯, গুলশান – ১, ঢাকা।
ফোন: 8817400, 8810053, 01556-347722 কক্সবাজার অফিস: প্লট – ৯, রোড – ১, হোটেল মোটেল জোন (নিউ বীচ রোড), কক্সবাজার। ফোন: 0341-64403, 01556347711 Email: [email protected] Web No.: http://www.praasadcox.com |
হোটেল সী ক্রাউন (৩ স্টার) | মেরিন ড্রাইভ, কলাতলী, কক্সবাজার।
ফোন: 0341-64795, 64474, 01817-089420 E-mail: [email protected] |
হোটেল কল্লোল (আবাসিক) | হোটেল মোটেল জোন, কল্লোল পয়েন্ট, সী বীচ রোড, কক্সবাজার।
ফোন: 0341-64748, 01772-613258, 01819-548434 E-mail : [email protected] |
হোটেল সী আলিফ | কলাতলী রোড, কক্সবাজার।
ফোন: 0341-51253, 01715-755112 |
হোটেল মেরিন প্লাজা | প্লট – ১২, ব্লক – বি, কলাতলী মেইন রোড, কক্সবাজার।
ফোন: 0351-64146, 01716-7424464 Email: [email protected] |
প্রিন্স হ্যাভেন হোটেল | নাহার গার্ডেন ট্যুরিজম, হোটেল দিপ প্লাজা, মেইন রোড, টেকনাফ, কক্সবাজার।
ফোন: 01713-409797 |
হোটেল স্বপ্ন প্রোবাল | পশ্চিম পারা, নারিকেল জিনজিরা, সেইন্ট মার্টিন, টেকনাফ, কক্সবাজার।
ফোন: 01820- 226765 |
রেইড গেস্ট হাউজ | নারিকেল জিনজিরা, সেইন্ট মার্টিন, টেকনাফ, কক্সবাজার।
ফোন: 01816-557455, 01818-593396 |
হোটেল স্বপ্ন বিলাস | সেইন্ট মার্টিন মেইন রোড, নারিকেল জিনজিরা, টেকনাফ, কক্সবাজার।
ফোন: 01811-801361, 01724438437 |