No supervision in construction
নির্মাণশিল্পে কোন তদারকির ব্যবস্থা নেই ।
This is deplorable!
যা সত্যিই দু:খজনক !!
.
It is quite by accident that a group of youths came across information that bamboo sticks were being used in the construction of a government building instead of iron rods.
একদল যুবক হঠাত করে জানতে পারল যে একটি সরকারি ভবন নির্মাণে লোহার রডের পরিবর্তে বাঁশ ব্যবহৃত হচ্ছে যেটি সত্যিই আকস্মিক ঘটনা ।
The building in question is being constructed by a contractor for the Department of Agriculture Extension in Dharshana under Damurhuda upazila.
প্রশ্নবিদ্ধ ভবনটি দামুরহুদা উপজেলার ধরসনা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের জন্য নির্মিত হচ্ছে।
.
They confronted the contractor and then the locals got involved.
প্রথমে তারা কন্ট্রাকটরদের মোকাবিলা করলেন এবং তার পরে স্থানীয় শাসন এটিতে নাক গলালেন।
Since the news broke, we have seen a flurry of activity amongst officials and even a local Member of Parliament has visited the site.
যখন খবরটি ছড়িয়ে পড়ল তথন আমরা সরকারি কর্মচারীদের কাদা ছোড়া ছুড়ির মতো ঘৃণ্য কার্যকলাপ দেখেছি এবং এমনকি একজন স্থানীয় সংসদ সদস্যও নির্মাণ স্থানটি পরিদর্শন করেছেন।
.
Subsequent investigation has revealed “gross anomalies” in construction and much of the work is being redone.
পরবর্তীতে একটি তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয় ভবন নির্মাণে পুকুর চুরি হয়েছে এবং নির্মিত ভবনটির অধিকাংশ কাজ পুনরায় করতে হচ্ছে।
What catches our attention is why this has happened in the first place.
প্রথমত আমাদের যেটি উদ্বিগ্ন করেছে তাহলেf কেন এমনটি ঘটেছে?
Going by what has been reported in this paper, the quantity of 5kg of iron rod to construct the louvers was necessary.
এই পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে আমরা জানতে পারি যে ঝিলিমিলি নির্মাণে মাত্র ৫কেজি রডের প্রয়োজন ছিল।
So obviously the placement of bamboos in place of rods wasn’t motivated by greed to make extra profit.
তাই বলা যায়, খুব বেশি লাভের আশায় যে রডের পরিবর্তে বাঁশ ব্যবহারকে প্রলু্ব্ধ করেছে তা কিন্তু নয়।
At the end of the day the fault lies with the concerned department in its failure to make sure that work contracted out was not properly overseen.
সুতরাং আমরা বলতে পারি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দোষ আছে কেননা তারা চুক্তিবদ্ধ নির্মাণ কাজটি ঠিকমতো হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করতে যথাযথভাবে তদারকি করতে ব্যর্থ হয়েছে।
.
Who would take responsibility for damage caused not just to public property but to people occupying the building?
শুধু সরকারি সম্পদের ক্ষতি নয় ঐ বিল্ডিং এ যারা থাকবে তাদের যে ক্ষতি হবে সেটার দায়ভার কে নেবে?
We have no way of knowing precisely how many such buildings have been constructed or are being constructed in the country, but there is serious need for the local administration to oversee that contractors comply with quality of construction.
দেশে এই ধরণের কতগুলো ভবন নির্মিত হয়েছে কিংবা হচ্ছে তা সঠিকভাবে জানার কোন পথ আমাদের নেই, কিন্তু কন্ট্রাকটররা যাতে মান সম্মত কাজ করে সেজন্য স্থানীয় প্রশাসনের তদারকি করা অতীব গুরুত্বপূর্ণ।
0 responses on "অনুবাদ চর্চা : The Daily Star সম্পাদকীয়র (পার্ট - 33 )"