Another hate crime
আরো একটি ঘৃণ্য হত্যাকাণ্ড
Motives are clear but who are the killers?
উদ্দেশ্য আমাদের কাছে পরিষ্কার কিন্তু আসল খুনী কারা?
.
We note with trepidation, that the spate of killings of individuals that fit a certain profile has not seen its end – this time a Hindu tailor has been hacked to death.
সুনির্দিষ্ট পরিচয়ধারী ব্যক্তিদের হত্যার মিছিল যেন শেষই হয় না এবং এইবার একজন হিন্দু দর্জিকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে যেটি আমাদের হতবিহম্বল করেছে।
Nikhil Joardar was murdered in broad daylight at his tailoring shop in Tangail on April 30.
৩০ এপ্রিল টাঙ্গাইলের নিখিল জোয়ার্দার দিবালোকে তার দর্জি দোকানে খুন হয়েছিলেন।
The term ‘unidentified assailants’ is jarring to us, the ordinary citizens, who must helplessly watch as our fellow citizens are being slain one by one.
অজ্ঞাত পরিচয়ধারী হামলাকারী প্রত্যয়টি আমাদের কাছে শ্রতিকটু শোনাচ্ছে , কেননা সাধারণ জনগণ চরম অসহায়ভাবে দেখতে পায় অন্য নাগরিকরা একের পর এক নিহত হচ্ছে ।
What is worse is that even though a significant number of arrests have been made related to these killings, there has been little sign of progress in terms of putting the suspects on trial, let alone any convictions that would warrant exemplary punishment.
যদিও এ্ইসব হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সন্দেহভাজনদের আটক করা হয়েছে , কিন্তু এইসব সন্দেহভাজনদের বিচারের মুখোমুখি করার কোন অগ্রগতি , এমনকি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি বিধানের জন্য পদক্ষেপের ছিটেফোটায় দেখতে পাই না যেটি এটিকে আরো ঘোলাটে করেছে।
It is a useless exercise to ruminate over whether these heinous acts have been carried out by IS or home-grown terrorists.
এইসব জঘন্য হত্যাকাণ্ড আইএস করেছে না দেশীয় জঙ্গিগোষ্ঠী করেছে এ নিয়ে কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি করা অনর্থক ।
The reality is that no one really knows who are behind these murders.
বাস্তবতা হলো এই সব হত্যাকান্ডে করা জড়িত তা প্রকৃতপক্ষে কেউই জানে না ।
Only a rigorous investigation with the help of our intelligence agencies and a robust and quick trial process can unravel the masterminds of these targeted killings.
গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের সহায়তায় শুধু একটি স্বাধীন তদন্ত এবং বিচার ব্যবস্থার শক্তিশালীকরণ ও দ্রুতকরণই এই সব টার্গেটেড হত্যাকাণ্ডের মূলহোতাদের চিহ্নিত করতে পারে।
The government can no longer look at these murders as a law and order situation but as a socio religious phenomenon sprung from radicalisation. .
এইসব হত্যাকাণ্ডকে শুধু আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি দিক থেকে দেখা সরকারের ঠিক হবে না বরং একটি একটি সামাজিক- ধর্মীয় বিষয় হিসেবে দেখা উচিত কেননা এখান থেকে মৌলবাদী চিন্তাভাবনা জাগ্রত হয়।
.
The profiles of the victims are a clear indication that they have been targeted for what the assailants perceive as their anti-Islamic view points.
এইসব নিহত মানুষের জীবনালেখ্য একটি সুষ্পষ্ট বিষয়কে ইঙ্গিত করে আর তা হলো তাঁদের ইসলাম বিরোধী মতামতের জন্য হামলাকারীরা টার্গেট করে খুন করেছে।
.
Which makes it all the more immediate for all security agencies to work together to bring these terrorists to justice.
সুতরাং এইসকল সন্ত্রাসীদের বিচারের সম্মুখীন করার জন্য সকল নিরাপত্তা সংগঠন সমূহকে
একযোগে পদক্ষেপ গ্রহণ করা অতিজরুরী হয়ে পড়েছে।
..
It is also crucial for the government and the public to join hands to combat the curse of religious extremism by promoting tolerance of differences in faith, ideologies and opinions.
ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, আদর্শ এবং মতামতের প্রতি সহনশীলতা/সহিষ্ণুতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সমাজ থেকে মৌলবাদী অভিশাপকে দূর করতে সরকার ও জনসাধারণের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করাও জরুরী ।
Without tolerance there is only hate and hate can only bring destruction to our nation.
সহিষ্ণুতা ছাড়া শুধু হিংসা -হিংসা, রেষারেষি আমাদের জাতিকে ধ্বংস করে দিবে।