The Daily Star সম্পাদকীয়র:
We are disappointed to see that the dredging project of the Karnaphuli River, a lifeline for Chittagong city and the port, has been stalled for more than three years.
বন্দর নগরী চট্টগ্রামের লাইফলাইন হিসেবে খ্যাত কর্ণফুলি নদীর খনন প্রকল্প ৩বছরের অধিক সময় ধরে বন্ধ থাকায় আমরা হতাশ ।
Due to silt deposition the river is gradually losing navigability that has serious impact on smooth movement of vessels.
নদীটিতে পলি পড়ায় এটি ক্রমাগত নাব্যতা হারাচ্ছে যেটি নৌযাসমূহের স্বাভাবিক চলাচলে মারাত্মক বাধা সৃষ্টি করছে।
The Chittagong Port Authority (CPA) had hired Malaysian Maritime and Dredging Corporation (MMDC) in 2011 for dredging the riverbed.
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষনদীগর্ভ খননের জন্য ২০১১সালে মালয়েসিয়ান মেরিটাইম এবং ড্রেজিং করপোরেশনকে কাজ দিয়েছিল।
The company failed to complete the work within the stipulated time.
কোম্পানিটি চুক্তিতে উল্লিখিত সময়ের মধ্যে কাজ সম্পাদন করতে ব্যর্থ
হয়েছিল.।
But the CPA could not scrap the deal as the High Court’s put a stay order on it following a writ petition filed by MMDC.
কিন্তু মালয়েসিয়ান মেরিটাইম এবং ড্রেজিং করপোরেশন কর্তৃক উচ্চ আদালত হতে রিট জারির কারণে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষচুক্তিটি বাতিল করতে পারেনি।
And the project remains stuck there.
ফলে প্রকল্পটির কর্মকান্ড বন্ধ হয়ে পড়ে আছে।
Before the contractor left in 2013, 80% of the project was completed and the company took Tk.166 crore from the Tk. 229.54-crore project.
২০১৩সালে কন্ট্রাকটর প্রকল্পটি বন্ধ করার আগে প্রায় ৮০% কাজ সম্পন্ন হয়েছিল সেজন্য কোম্পানিটি ২২৯.৫৪ কোটি টাকার প্রকল্প থেকে ১৬৬ কোটি তুলেছিল।
At present, a large part of the project area has silted up again which requires new dredging.
বর্তমানে প্রকল্প এলাকার অনেক জায়গা আবার পলি পড়ে ভরাট হওয়ায় আবার নতুন করে খনন করতে হবে।
The project has proved to be a complete waste of public money.
জনগণের টাকা যে বানের পানিতে ভেসে গেছে প্রকল্পটি সেটিই প্রমাণ করেছে।
We see similar pictures in various government projects where chronic delay in project completion results in unacceptable cost escalation besides causing public sufferings.
সরকারী অসংখ্য প্রকল্পের এই একই চিত্র আমরা দেখতে পাই যেগুলো বছরের বছর ধরে পড়ে আছে ফলে অগ্রহণযোগ্য হারে প্রকল্প ব্যয় বাড়ার সাথে সাথে জন দুর্ভোগ সৃষ্টি করছে।
It clearly shows the weak governance mechanism in government projects.
যা স্পষ্টভাবে সরকারি প্রকল্পে সরকারের ব্যবস্থাপনাগত দুর্বলতাকে/অদক্ষতাকে নির্দেশ করে।
It also erodes public confidence on the government’s efficiency.
এবং সরকারের সক্ষমতার বিষয়ে জনগণের আস্থাহীনতাও সৃষ্টি করে।
In this case, we urge the government to bring an end of this limbo and get the dredging completed within the earliest possible time.
এইক্ষেত্রে যেসকল ত্রুটি-বিচ্যুতি , দুর্বলতা রয়েছে সেগুলো কাটিয়ে উঠতে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব খনন কাজটি শেষ করতে আমরা সরকারকে আহ্বান জানায়।
0 responses on "অনুবাদ চর্চা : The Daily Star সম্পাদকীয়র (পার্ট - 23 )"