অনুবাদ চর্চা : The Daily Star সম্পাদকীয়র (পার্ট – 20 )
A narrow escape from Roanu
রোয়ানু থেকে অল্পের জন্য রক্ষা
But help is still needed
কিন্তু এখনও ত্রাণসহায়তা প্রয়োজন
.
It is sheer providence that for the last few years we have been saved from the catastrophic consequences of nature’s wrath such as in the form of Saturday’s Cyclone Roanu, because of a sudden change in direction of the storm, or it weakening, before hitting our coastline.
এটি খোদার অশেষ মেহেরবানি যে গত কয়েক বছরে আমরা প্রকৃতির প্রমত্ততার বিধ্বংসী ফলাফল থেকে রক্ষা পেয়েছি , উল্লেখ করা যেতে পারে গত শনিবারের ঘূর্ণিঝড় রোয়ানুর কথা যেটি উপকূলে আঘাত হানার ঠিক পূর্বমুহুর্তে হঠাত করা দিক পরিবর্তন করে এবং ক্রমশ দুর্বল হয়ে যায় ।
Although at least 24 precious lives were lost, the casualties might have been higher, if not for a well-prepared disaster management plan of the government.
যদিও কমপক্ষে ২৪টি মূল্যবান প্রাণের মৃত্যু হয়েছে, তবুও মৃতের সংখ্যা আরো বেশি হতে পারত যদি না সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক পূর্বপ্রস্তুতি মূলক একটি ভালো পরিকল্পনা না থাকত।
This included a massive evacuation campaign, mobilisation of medical aid and the readiness of a large number of volunteers as well as cancelation of weekly holidays of government officials in 18 coastal districts.
যার মধ্যে ছিল ব্যাপক উদ্ধারাভিযান , চিকিত্সা সহায়তা প্রেরণ ও অধিক সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবককে প্রস্তু রাখা এবং উপকূলবর্তী ১৮ জেলায় সাপ্তাহিক ছুটি বাতিলকরণ।
Apart from prompt alerts to the people, including fishermen and trawler operators regarding the advancing cyclone, operations of water vessels were suspended and the airport in Chittagong was closed, for safety reasons.
আসন্ন ঘুণিঝড় সম্পর্কে জেলে ও ট্রলার মালিক সহ সকল স্তরের মানুষকে সতর্ক করা ছাড়াও সকল নৌযান চলাচল স্থগিত এবংনিরাপত্তার কারণে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
But the storm has left several thousand people homeless, hungry and utterly devastated, apart from doing damage to the infrastructure.
কিন্তু ঝড়টি কয়েক লাখ মানুষকে অসহায় , অনাহারী এবং অবকাঠামো ধ্বংস ছাড়াও জীবনকে একেবারে বিধ্বস্ত করেছে।
A report in this daily has given a description of the misery of thousands of people in Bhola who are stranded and practically starving because no relief has reached them.
ভোলার হাজার হাজার মানুষের পানি বন্দী হওয়া এবং ত্রাণ সামগ্রী না পৌঁছায় কার্যত অনাহারী থাকার দুর্দশার কথা এই পত্রিকার একটি প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে।
Children are going without food and there is no access to sanitation.
শিশুরা না খেয়েই দিনাতিপাত করছে এবং পয়:নিষ্কাষন ব্যবস্থাও নেই।
School students, many of whom are appearing in the ongoing HSC exams, have lost their text books in the floods.
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সহ যারা এবার এইচএসসি(HSC) বা উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে তাদের অনেকেরই টেক্সটবুক বানের পানিতে ভেসে গেছে।
People have lost the only home they know along with all their belongings.
দুর্যোগ কবলিত মানুষেরা তাদের একমাত্র আশ্রয়স্থল বাড়ি সহ সকল সয়-সমপ্তি হারিয়েছেন
Immediate relief such as food and clothes must be distributed to those stranded in various areas.
বিভিন্ন এলাকায় দুর্যোগ কবলিতদের মাঝে খাদ্য ও পোশাকের মতো জরুরী ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা উচিত।
The storm affected people will now have to be helped in every possible way so that they can rebuild their homes and their live.
দুর্যোগ কবলিতরা যাতে তাদের ঘরবাড়ি পুন:নির্মাণ ও তাদের জীবন নতুন করে সাজাতে পারে সেজন্য যে ভাবেই হোক না কেন তাদের সহায়তা করতে হবে।
0 responses on "অনুবাদ চর্চা : The Daily Star সম্পাদকীয়র (পার্ট - 20 )"