
বিসিএস ব্যাংক নন ক্যাডার নিবন্ধন
পরীক্ষায় কোন প্রশ্ন আসবে সেটা নির্ভর করে প্রশ্নকর্তার মর্জির উপর। আমার কাছে যেটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে তা ধারাবাহিকভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি।
☆…চর্যাপদ…☆
→ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম নিদর্শন – চর্যাপদ।
→ চর্যাপদ মূলত – বৌদ্ধ সহজিয়াদের সাধন সঙ্গীত।
→ চর্যাপদ রচনা শুরু হয় – পাল আমলে।
→ চর্যাপদ যে নেপালে সেটা প্রথম জানা যায় – রাজেন্দ্রলাল মিত্র প্রণীত The Sanskrit Buddhist Literature in Nepal এর মাধ্যমে।
→ ১৯০৭ সালে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চর্যাপদ আবিষ্কার করেন – তৃতীয় বারের মত নেপাল ভ্রমণ করে।
→ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত চর্যাপদে – মুণিদত্ত নামে এক পণ্ডিতের সংস্কৃত
টীকা ছিল।
→ ১৯১৬ সালে ‘হাজার বছরের পুরান বাঙালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা’ প্রকাশিত হয় – বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে।
→ চর্যাপদ তিব্বতী ভাষায় অনুবাদ করেন – কীর্তিচন্দ্র।
→ ১৯৩৮ সালে এ তিব্বতী অনুবাদ আবিষ্কার করেন – ড. প্রবোধচন্দ্র বাগচী।
→ চর্যাপদে – ৫ টি ভাষার মিশ্রণ পরিলক্ষিত হয় (বাংলা, হিন্দি, মৈথিলী, অসমিয়া, উড়িয়া)
→ চর্যাপদ বাংলা ভাষার নিদর্শন প্রমাণ করেন – ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়।
→ আধুনিক ছন্দ বিচারে চর্যাপদ – মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।
→ চর্যাপদে প্রবাদ বাক্য রয়েছে – ৬ টি।
→ সম্পূর্ণ চর্যাপদ প্রথম মুখস্থকারী – জাকেরুল ইসলাম কায়েস ।
সূত্র : শীকর বাংলা সাহিত্য।
আরো পড়ুন: